পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: ক্লোনিং পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণকারী ভেড়ার নাম কি? ১৯তম বিসিএস
| (ক) শেলী | (খ) নেলী |
| (গ) মলি | (ঘ) ডলি |
উত্তর: ডলি
ক্লোনিং পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ভেড়াটির নাম হলো ডলি (Dolly), যা ১৯৯৬ সালে স্কটল্যান্ডের রোজলিন ইনস্টিটিউটে একটি প্রাপ্তবয়স্ক কোষ থেকে ক্লোন করা প্রথম স্তন্যপায়ী প্রাণী হিসেবে পরিচিত। ডলি ভেড়াটি একটি প্রাপ্তবয়স্ক স্তন্যপায়ী প্রাণী থেকে ক্লোন করা হয়েছিল, যা আগে সম্ভব হয়নি এবং এর নামকরণ করা হয়েছিল বিখ্যাত গায়িকা ডলি পার্টনের নামে।
জন্ম: ৫ জুলাই, ১৯৯৬।
গুরুত্ব: একটি প্রাপ্তবয়স্ক দেহকোষ থেকে ক্লোন করা প্রথম স্তন্যপায়ী প্রাণী।
পদ্ধতি: সোম্যাটিক সেল নিউক্লিয়ার ট্রান্সফার (SCNT) ব্যবহার করা হয়েছিল।
মৃত্যু: ২০০৩ সালে ফুসফুসের জটিলতায় মারা যায়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বপ্রথম উপাচার্য কে ছিলেন? ১৯তম বিসিএস
| (ক) ড. কাজী ফজলুর রহিম | (খ) অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরীন |
| (গ) ড. ওসমান গনি | (ঘ) ড. এস ডি চৌধুরী |
উত্তর: ড. ওসমান গনি
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন ড. ওসমান গণি। তিনি ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন।
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৬১ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রথম উপাচার্য: ড. ওসমান গণি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান।
কার্যকাল: তিনি ১৯৬১ সাল থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: সাম্প্রতিকালে নোবেল পুরষ্কার প্রাপ্ত কোন কৃষি বিজ্ঞানী বাংলাদেশ সফর করেন? ১৯তম বিসিএস
| (ক) প্রফেসর নরম্যান বোরলগ | (খ) প্রফেসর ড. আব্দুস সালাম |
| (গ) ড. আব্দুস কাদের | (ঘ) ড. সবমিনাথর |
উত্তর: প্রফেসর নরম্যান বোরলগ
সাম্প্রতিককালে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষিবিজ্ঞানী বাংলাদেশ সফর করেন প্রফেসর নরম্যান বোরলগ।
নরম্যান বোরলাউগ (মার্চ ২৫, ১৯১৪ – সেপ্টেম্বর ১২, ২০০৯) বিখ্যাত মার্কিন কৃষিবিজ্ঞানী এবং শান্তিতে নোবেল বিজয়ী, যিনি সবুজ বিপ্লবের জনক হিসেবে খ্যাত।
বোরলাউগ পাঁচ জনের মধ্যে একজন তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার, প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম এবং কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল তিনটি পদক লাভ করেছেন। এছাড়াও তিনি ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা পদ্মভূষণ লাভ করেন।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে পাক ভারত উপমহাদেশে কোন ব্রিটিশ প্রথম অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন? ১৯তম বিসিএস
| (ক) মি. জে এইচ বি হেলেন | (খ) লর্ড লিনলিথগো |
| (গ) লর্ড ক্লাইভ | (ঘ) ওয়ারেন হেস্টিংস |
উত্তর: লর্ড লিনলিথগো
গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে পাক-ভারত উপমহাদেশে প্রথম অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী ব্রিটিশ ব্যক্তি হলেন লর্ড লিনলিথগো (Lord Linlithgow). তিনি ভিক্টর আলেকজান্ডার জন হোপ, লিনলিথগোর ২য় মার্কেস হিসেবে পরিচিত এবং ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় থাকাকালীন এই ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন, যা প্রশ্ন ও সমাধানভিত্তিক বিভিন্ন পরীক্ষায় এসেছে.
লর্ড লিনলিথগো: তাঁর সময়ে গবাদিপশুর জাত উন্নয়ন ও গবেষণার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে গোচারণের জন্য বাথান আছে? ১৯তম বিসিএস
| (ক) সিরাজগঞ্জ | (খ) বরিশাল |
| (গ) দিনাজপুর | (ঘ) ফরিদপুর |
উত্তর: সিরাজগঞ্জ
বাংলাদেশের গো - চারণের জন্য বাথান আছে সিরাজগঞ্জ অঞ্চলে। শাহজাদপুরের অনেক ঐতিহ্যের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখ করার মতো এখানকার অসাধারণ বৈশিষ্ট্য মণ্ডিত বাথান ভূমি - অর্থাৎ বিশাল সুবিস্তৃত গো - চারণ ভূমি। বাংলাদেশে আর কোথাও এতো বড় এতো উর্বর গো - চারণ ভূমি বোধ হয় নেই। এর আয়তন প্রায় ১, ২০০ (বারশো) একর।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বিশ্বব্যাংকের ১৯৯৭ সালের হিসাব অনুসারে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় কত? ১৯তম বিসিএস
| (ক) ২৬০ মার্কিন ডলার | (খ) ২২৫ মার্কিন ডলার |
| (গ) ২৪০ মার্কিন ডলার | (ঘ) ২০০ মার্কিন ডলার |
উত্তর: ২৬০ মার্কিন ডলার
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়‒ ১৯তম বিসিএস
| (ক) ২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ | (খ) ৩ জানুয়ারি, ১৯৯৮ |
| (গ) ২২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ | (ঘ) ৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ |
উত্তর: ২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
বাংলাদেশে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে। এই চুক্তিটি বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, যার লক্ষ্য ছিল পার্বত্য চট্টগ্রামের সংঘাতের অবসান ঘটানো এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা করা
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: জাতিসংঘের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত? ১৯তম বিসিএস
| (ক) নিউইয়র্ক | (খ) মস্কো |
| (গ) লন্ডন | (ঘ) প্যারিস |
উত্তর: নিউইয়র্ক
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ কোনটি? ১৯তম বিসিএস
| (ক) চুনাপাথর | (খ) সাদামাটি |
| (গ) কয়লা | (ঘ) গ্যাস |
উত্তর: গ্যাস
বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ হলো গ্যাস (প্রাকৃতিক গ্যাস), যা দেশের জ্বালানি, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রধান ভূমিকা পালন করে, যদিও কয়লা, চুনাপাথর, সাদামাটি, চিনা মাটি, গ্লাসের বালি এবং অন্যান্য খনিজ সম্পদও দেশে রয়েছে।
প্রাকৃতিক গ্যাস (ঘ): দেশের জ্বালানি চাহিদা মেটানো এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি, তাই এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
অন্যান্য খনিজ: কয়লা, চুনাপাথর, সাদামাটি, কাচের বালি (glass sand), তেল, এবং অন্যান্য খনিজ সম্পদও রয়েছে, তবে গ্যাসের গুরুত্ব অপরিসীম
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপকারী প্রেসিডেন্টের নাম কী? ১৯তম বিসিএস
| (ক) জর্জ ওয়াশিংটন | (খ) আব্রাহাম লিংকন |
| (গ) কেনেডী | (ঘ) রুজভেল্ট |
উত্তর: আব্রাহাম লিংকন
যুক্তরাষ্ট্রে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপকারী প্রেসিডেন্টের নাম হলো আব্রাহাম লিংকন (Abraham Lincoln), যিনি ১৮৬৩ সালে 'মুক্তির ঘোষণাপত্র' (Emancipation Proclamation) জারি করেন এবং পরবর্তীতে ১৩তম সংশোধনী পাসের মাধ্যমে দেশে দাসপ্রথার পুরোপুরি অবসান ঘটান, যা তাকে এই ঐতিহাসিক ভূমিকার জন্য স্মরণীয় করে রেখেছে।
মূল বিষয়:
আব্রাহাম লিংকন: যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম প্রেসিডেন্ট, যিনি দাসপ্রথা বিলোপের প্রধান কারিগর ছিলেন।
মুক্তির ঘোষণাপত্র (Emancipation Proclamation): ১৮৬৩ সালের ১ জানুয়ারি লিংকন এটি জারি করেন, যা বিদ্রোহী রাজ্যগুলোর দাসদের মুক্তি দেয়।
১৩তম সংশোধনী: এটি ১৮৬৫ সালে পাস হয় এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দাসপ্রথাকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে, যার পেছনে লিংকনেরও বড় অবদান ছিল
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের একজন ভোটারের সর্বনিম্ন বয়স কত? ১৯তম বিসিএস
| (ক) ১৬ বছর | (খ) ২০ বছর |
| (গ) ২১ বছর | (ঘ) ১৮ বছর |
উত্তর: ১৮ বছর
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: গ্রীন হাউস এফেক্টের জন্য বাংলাদেশে কোন ধরনের ক্ষতি হতে পারে ? ১৯তম বিসিএস
| (ক) ক্রমশ উত্তাপ বেড়ে যাবে | (খ) নিম্নভূমি নিমজ্জিত হবে |
| (গ) উপরের সবগুলো | (ঘ) বৃষ্টিপাত কমে যাবে |
উত্তর: বৃষ্টিপাত কমে যাবে
গ্রিন হাউস এফেক্টের কারণে বাংলাদেশে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, নিচু এলাকা প্লাবিত, সুন্দরবনের মতো বনভূমির ক্ষতি, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, কৃষিতে বিরূপ প্রভাব, প্রাকৃতিক দুর্যোগের (বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়) তীব্রতা বৃদ্ধি, বিশুদ্ধ পানির সংকট, এবং জীববৈচিত্র্যের হুমকিসহ নানা ধরনের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে, যা দেশের অর্থনীতি ও জীবনযাত্রাকে বিপর্যস্ত করবে।
সম্ভাব্য ক্ষতিসমূহ:
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও প্লাবন: তাপমাত্রা বাড়ার কারণে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে যাওয়ায় সমুদ্রের পানির উচ্চতা বাড়বে, ফলে বাংলাদেশের নিচু coastal অঞ্চল, বিশেষ করে সুন্দরবনের প্রায় ৭০% এলাকা প্লাবিত হয়ে যাবে।
কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা: লবণাক্ততা বৃদ্ধি, বন্যা ও খরা প্রবণতা বাড়ার কারণে ফসলের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে, যা খাদ্য নিরাপত্তাকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে।
প্রাকৃতিক সম্পদের বিনাশ: সুন্দরবনসহ অন্যান্য বনভূমি ধ্বংস হবে এবং অনেক দুর্লভ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
বিশুদ্ধ পানির সংকট: লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশের ফলে ভূগর্ভস্থ মিঠা পানির উৎসগুলো দূষিত হবে, যা পানীয় জলের অভাব তৈরি করবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের তীব্রতা: ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা ও জলোচ্ছ্বাসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা ও তীব্রতা বাড়বে।
অর্থনৈতিক ক্ষতি: কৃষি, মৎস্য, পর্যটন ও অবকাঠামোগত ব্যাপক ক্ষতি হবে, যা দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
জনস্বাস্থ্য: পানিবাহিত রোগ এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যগত সমস্যা বৃদ্ধি পাবে।
বাস্তুচ্যুতির ঝুঁকি: সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও ভূমিক্ষয়ের কারণে লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হতে পারে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোন দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনাঞ্চল প্রয়োজন মোট ভূমির‒ ১৯তম বিসিএস
| (ক) ৩০ শতাংশ | (খ) ২০ শতাংশ |
| (গ) ১৬ শতাংশ | (ঘ) ২৫ শতাংশ |
উত্তর: ২৫ শতাংশ
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য যেকোনো দেশের মোট ভূমির কমপক্ষে ২৫% থেকে ৩৩% বনভূমি থাকা জরুরি, যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা, বৃষ্টিপাত নিয়ন্ত্রণ, দূষণ কমানো ও জীববৈচিত্র্যের আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করে, অন্যথায় পরিবেশগত ভারসাম্য নষ্ট হয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে্র শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস- ১৯তম বিসিএস
| (ক) ১৬ ডিসেম্বর | (খ) ২১ ফেব্রুয়ারি |
| (গ) ১৪ ডিসেম্বর | (ঘ) ৭ মার্চ |
উত্তর: ১৪ ডিসেম্বর
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: মানুষের ক্রোমোজোমের সংখ্যা কত? ১৯তম বিসিএস
| (ক) ২৩ জোড়া | (খ) ২৬ জোড়া |
| (গ) ২৪জোড়া | (ঘ) ২৫ জোড়া |
উত্তর: ২৩ জোড়া
মানুষের প্রতিটি কোষে সাধারণত ২৩ জোড়া বা মোট ৪৬টি ক্রোমোজোম থাকে, যার মধ্যে ২২ জোড়া অটোজোম (শারীরিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে) এবং এক জোড়া সেক্স ক্রোমোজোম (XX মহিলাদের জন্য, XY পুরুষদের জন্য) থাকে, যা লিঙ্গ নির্ধারণ করে।
বিস্তারিত:
মোট সংখ্যা: ৪৬টি ক্রোমোজোম।
জোড়া সংখ্যা: ২৩ জোড়া।
অটোসোম: ২২ জোড়া, যা পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রে একই রকম।
সেক্স ক্রোমোজোম: ১ জোড়া (XX বা XY)।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।