পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম ‘ইপিজেড’ কোথায় স্থাপিত হয়? ২০তম বিসিএস
| (ক) চট্টগ্রামে | (খ) ঈশ্বরদীতে |
| (গ) সাভারে | (ঘ) মংলায় |
উত্তর: চট্টগ্রামে
বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড (রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল) চট্টগ্রামে স্থাপিত হয়েছিল, যা ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি দেশের প্রথম ইপিজেড হিসেবে পরিচিত। এটি চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণ হালিশহরে অবস্থিত, যা বন্দর ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগের জন্য সুবিধাজনক অবস্থানে থাকায় দ্রুত রপ্তানি কেন্দ্রে পরিণত হয়।
নাম: চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (চট্টগ্রাম ইপিজেড)
প্রতিষ্ঠা: ১৯৮৩ সাল
অবস্থান: চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণ হালিশহর (পতেঙ্গা)
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলার ১৯৮৩ সালের দুর্ভিক্ষের উপর ছবি এঁকে বিখ্যাত হন কোন শিল্পী? ২০তম বিসিএস
| (ক) জয়নুল আবেদীন | (খ) কামরুল হাসান |
| (গ) শফিউদ্দিন আহমদ | (ঘ) এস এম সুলতান |
উত্তর: জয়নুল আবেদীন
বাংলার দুর্ভিক্ষ নিয়ে ছবি এঁকে বিখ্যাত শিল্পী হলেন জয়নুল আবেদিন, যিনি মূলত ১৯৪৩ সালের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের উপর ভিত্তি করে তাঁর বিখ্যাত 'দুর্ভিক্ষ চিত্রমালা' (Famine Series) এবং 'ম্যাডোনা ৪৩' এর মতো চিত্রকর্ম এঁকে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেন, যা গভীর মানবিক সংকটকে ফুটিয়ে তুলেছিল।
শিল্পী: শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।
বিষয়: ১৯৪৩ সালের বাংলার দুর্ভিক্ষ।
বিখ্যাত চিত্রকর্ম: 'ম্যাডোনা ৪৩', 'দুর্ভিক্ষ চিত্রমালা'।
বিশেষত্ব: তাঁর আঁকা ছবিগুলো দুর্ভিক্ষের ভয়াবহতা, কঙ্কালসার মানুষ, কাক ও কুকুর দ্বারা ভক্ষিত লাশ, এবং মানব-অমানবিকতার চিত্র তুলে ধরেছিল, যা মধ্যবিত্তের বিবেককে নাড়া দিয়েছিল এবং লঙ্গরখানা খুলতে সাহায্য করেছিল
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি কবে সম্পাদিত হয়? ২০তম বিসিএস
| (ক) নভেম্বর ১২, ১৯৯৭ | (খ) ডিসেম্বর ২৫, ১৯৯৭ |
| (গ) ডিসেম্বর ১৬, ১৯৯৭ | (ঘ) ডিসেম্বর ২, ১৯৯৭ |
উত্তর: ডিসেম্বর ২, ১৯৯৭
পার্বত্য শান্তি চুক্তি ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয়, যা পার্বত্য চট্টগ্রামের দীর্ঘদিনের সংঘাত নিরসন এবং সেখানকার উপজাতিদের স্বায়ত্তশাসন ও বিশেষ মর্যাদা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি ঐতিহাসিক চুক্তি ছিল।
স্বাক্ষরের তারিখ: ২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭।
স্বাক্ষরকারী পক্ষ: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (পক্ষে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ) এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পক্ষে সন্তু লারমা)।
উদ্দেশ্য: পার্বত্য চট্টগ্রামের সশস্ত্র সংঘাত বন্ধ করা, শান্তি প্রতিষ্ঠা, উপজাতিদের স্বতন্ত্র জাতিসত্তা ও বিশেষ মর্যাদা স্বীকৃতি এবং একটি আঞ্চলিক পরিষদ গঠন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কয়টি সামরিক সেক্টরে ভাগ করা হয়? ২০তম বিসিএস
| (ক) ৫ টি | (খ) ১৫ টি |
| (গ) ৯ টি | (ঘ) ১১ টি |
উত্তর: ১১ টি
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ৪ এপ্রিল মুক্তিফৌজ নামে মুক্তিবাহিনী গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তীতে জেনারেল এম.এ.জি. ওসমানীকে মুক্তিবাহিনী প্রধান সেনাপতি নিয়োগ দেয়া হলে তিনি বাংলাদেশকে যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্থে ১১ টি সেক্টরে বিভক্ত করেন।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন কত? ২০তম বিসিএস
| (ক) ২০০ বর্গমাইল | (খ) ১৯৫০ বর্গমাইল |
| (গ) ৯১২ বর্গমাইল | (ঘ) ২৪০০ বর্গমাইল |
উত্তর: ২৪০০ বর্গমাইল
বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার (বা প্রায় ২৪০০ বর্গ মাইল), যা বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের মোট ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এবং এটি খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলায় বিস্তৃত।
আয়তন: ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার (প্রায় ২৪০০ বর্গ মাইল)।
মোট আয়তন: সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার, যার মধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতের অংশ রয়েছে।
বিস্তার: বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ জুড়ে খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলায় বিস্তৃত
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ কোন সালে কমনওয়েলথ-এর সদস্যপদ লাভ করে? ২০তম বিসিএস
| (ক) ১৯৭২ | (খ) ১৯৭৫ |
| (গ) ১৯৭৪ | (ঘ) ১৯৭৩ |
উত্তর: ১৯৭২
বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ১৮ এপ্রিল কমনওয়েলথ অব নেশনস-এর সদস্যপদ লাভ করে এবং এটি ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক সংস্থাভুক্ত হওয়া। বাংলাদেশ কমনওয়েলথের ৩২তম সদস্য এবং এই সদস্যপদ লাভ করার পর ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি পাকিস্তান কমনওয়েলথের সদস্যপদ ত্যাগ করে।
সদস্যপদ লাভের সাল: ১৯৭২
সদস্যপদ লাভের তারিখ: ১৮ এপ্রিল, ১৯৭২
ক্রমিক নম্বর: ৩২তম সদস্য
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: নিম্নলিখিত কোনটির উপর বাংলাদেশ অবস্থিত? ২০তম বিসিএস
| (ক) ট্রপিক অব ক্যানসার | (খ) ইকুয়েটর |
| (গ) আর্কটিক সার্কেল | (ঘ) ট্রপিক অব ক্যাপ্রিকন |
উত্তর: ট্রপিক অব ক্যানসার
বাংলাদেশ কর্কটক্রান্তি বা ট্রপিক অব ক্যানসার রেখার উপর অবস্থিত। কর্কটক্রান্তি রেখা উত্তর গোলার্ধে বিষুবরেখা থেকে প্রায় ২৩.৫ ডিগ্রি (২৩ ডিগ্রী ২৬ মিনিট ২২ সেকেন্ড) উত্তর অক্ষাংশ বরাবর কল্পিত একটি রেখা এবং এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য কত জনকে ‘বীরউত্তম’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়? ২০তম বিসিএস
| (ক) ৪৪জন | (খ) ২৫৭ জন |
| (গ) ১৬৩ জন | (ঘ) ৬৮জন |
উত্তর: ৬৮জন
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ৬৮ জনকে ‘বীরউত্তম’ উপাধি দেওয়া হয়েছিল, যদিও সর্বশেষ খেতাব বাতিল হওয়ার পর বর্তমানে এই সংখ্যা ৬৭ জন, যা বীরশ্রেষ্ঠের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, এবং জীবিতদের জন্য সর্বোচ্চ খেতাব।
বিস্তারিত:
প্রাথমিক সংখ্যা: ১৯৭৩ সালের সরকারি গেজেট অনুযায়ী ৬৮ জন বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত হয়েছিলেন।
পরবর্তী পরিবর্তন: বঙ্গবন্ধুর চার খুনির খেতাব বাতিলের পর এই সংখ্যা কমে ৬৭ জন হয়, এবং সর্বশেষ ৬৯তম ব্যক্তি হিসেবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল উদ্দিন আহমেদ বীর উত্তম খেতাব পান (যদিও গেজেটে ৬৮ উল্লেখ আছে, তবে সামগ্রিক হিসাবে ৬৯ জনকেও ধরা হয়)।
মোট খেতাবপ্রাপ্ত: এই চারটি খেতাব (বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতীক) মিলিয়ে মোট ৬৭৬ জন খেতাবপ্রাপ্ত হন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে এক ব্যক্তি এক দম্ভোক্তি করে- যা ছিল নিম্নরূপ: “লোকটি এবং তার দল পাকিস্তানের শত্রু, এবার তারা শাস্তি এড়াতে পারবে না।” ‒ এ দম্ভোক্তিকারী ব্যক্তি কে ছিল? ২০তম বিসিএস
| (ক) জেনারেল ইয়াহিয়া খান | (খ) জেনারেল হামিদ খান |
| (গ) জেনারেল টিক্কা খান | (ঘ) জেনারেল নিয়াজী |
উত্তর: জেনারেল ইয়াহিয়া খান
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: “যুদ্ধই জীবন, যুদ্ধই সার্বজনীন।” ‒ এটি কার উক্তি? ২০তম বিসিএস
| (ক) হিটলার | (খ) সালজার |
| (গ) মুসোলিনী | (ঘ) ফ্রাঙ্ক |
উত্তর: হিটলার
“যুদ্ধই জীবন, যুদ্ধই সার্বজনীন” (War is life, war is universal) – এই বিখ্যাত উক্তিটি করেছেন নাৎসি জার্মানির স্বৈরশাসক আডলফ হিটলার। এটি তার আগ্রাসী নীতি এবং যুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিশ্বাসকে তুলে ধরে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: এশিয়ার দীর্ঘতম নদী কোনটি? ২০তম বিসিএস
| (ক) ইয়াংসিকিয়াং | (খ) সিন্ধু |
| (গ) হোয়াংহো | (ঘ) গঙ্গা |
উত্তর: ইয়াংসিকিয়াং
এশিয়ার দীর্ঘতম নদী হলো ইয়াংসি নদী (Yangtze River), যা চীনে অবস্থিত এবং এটি 'ছাং চিয়াং' (Chang Jiang) নামেও পরিচিত, যার অর্থ "দীর্ঘ নদী"। এটি এশিয়ার দীর্ঘতম এবং বিশ্বের তৃতীয় দীর্ঘতম নদী, যা তিব্বতের মালভূমি থেকে উৎপন্ন হয়ে পূর্ব চীন সাগরে পতিত হয়েছে।
অন্যান্য নাম: ছাং চিয়াং নদী, ইয়াং ৎসি চিয়াং।
অবস্থান: চীন।
দৈর্ঘ্য: প্রায় 6,300 কিমি (3,900 মাইল)।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ঢাকাতে সমাপ্ত উইলস ইন্টারন্যাশনাল কাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতাই কয়টি দল অংশ নেয়? ২০তম বিসিএস
| (ক) ১২ টি | (খ) ৯ টি |
| (গ) ৭ টি | (ঘ) ১১ টি |
উত্তর: ৯ টি
ঢাকাতে অনুষ্ঠিত উইলস ইন্টারন্যাশনাল কাপ (যা মিনি বিশ্বকাপ নামেও পরিচিত) ক্রিকেটের প্রথম আসরে ৯টি টেস্ট খেলুড়ে দেশ অংশ নিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে, কিন্তু টুর্নামেন্টটি পরে বিভিন্ন কারণে বাতিল হয়ে যায় এবং ১৯৯৮ সালে 'উইলস ইন্টারন্যাশনাল কাপ' নামে নতুন করে অনুষ্ঠিত হয় যেখানে মূলত কয়েকটি দল অংশ নেয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: আমলাতন্ত্রের প্রধান প্রবক্তা কে? ২০তম বিসিএস
| (ক) এফ এম মার্কস | (খ) ম্যাক্সওয়েবার |
| (গ) কার্ল মার্কস | (ঘ) রবার্ট প্রেসথাস |
উত্তর: ম্যাক্সওয়েবার
আমলাতন্ত্রের প্রধান প্রবক্তা হলেন জার্মান সমাজবিজ্ঞানী ম্যাক্স ওয়েবার। তিনি আদর্শ আমলাতান্ত্রিক কাঠামোর ধারণা প্রদান করেন এবং তাকে "আমলাতন্ত্রের জনক" হিসেবে গণ্য করা হয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: সাহিত্যে ১৯৯৮-এর নোবেল পুরস্কার কে পেয়েছেন? ২০তম বিসিএস
| (ক) সালমান রুশদী | (খ) অরুন্ধতি রায় |
| (গ) ভি এস নাইপল | (ঘ) হোসে সারামাগো |
উত্তর: হোসে সারামাগো
১৯৯৮ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন পর্তুগাল থেকে আসা বিখ্যাত লেখক হোসে সারামাগো (José Saramago)। তিনি তাঁর কল্পনা, সহানুভূতি এবং বিদ্রূপাত্মক লেখার মাধ্যমে মায়াবী বাস্তবতাকে তুলে ধরার জন্য এই সম্মাননা লাভ করেন, যা পাঠককে এক নতুন উপলব্ধির জগতে নিয়ে যায়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোন দেশটি অতীতে কখনও অন্য কোন দেশের উপনিবেশে পরিণত হয় নি? ২০তম বিসিএস
| (ক) মালয়েশিয়া | (খ) থাইল্যান্ড |
| (গ) মায়ানমার | (ঘ) ইন্দোনেশিয়া |
উত্তর: থাইল্যান্ড
থাইল্যান্ড (Thailand) হলো এমন একটি দেশ যা অতীতে কখনও অন্য কোনো দেশের উপনিবেশে পরিণত হয়নি, এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র দেশ যা ব্রিটিশ ও ফরাসি ঔপনিবেশিক শক্তির চাপ সত্ত্বেও নিজের স্বাধীনতা রক্ষা করতে পেরেছিল কূটনীতি ও আধুনিকীকরণের মাধ্যমে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।