পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: উত্তরা গণভবন কোথায় অবস্থিত? ১৯তম বিসিএস
| (ক) নাটোর | (খ) রাজশাহী |
| (গ) নওগাঁ | (ঘ) বগুড়া |
উত্তর: নাটোর
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ১৯৯৮ সালে বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট কে পান? ১৯তম বিসিএস
| (ক) বেবেতো | (খ) সুকের |
| (গ) রোনাল্ডো | (ঘ) জিদান |
উত্তর: সুকের
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রধান কার্যালয় কোথায় অবস্থিত? ১৯তম বিসিএস
| (ক) রোমে | (খ) অটোয়ায় |
| (গ) জেনেভায় | (ঘ) নিউইয়র্ক |
উত্তর: রোমে
বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) প্রধান কার্যালয় ইতালির রোম শহরে অবস্থিত, যা ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর মূল লক্ষ্য হলো ক্ষুধা ও অপুষ্টি দূর করা এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
বিস্তারিত:
অবস্থান: ইতালির রোম,।
প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৫ সালে কানাডার কুইবেকে।
মাতৃ সংস্থা: জাতিসংঘ।
লক্ষ্য: সকলের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা, পর্যাপ্ত পুষ্টি এবং উন্নত জীবনমান নিশ্চিত করা
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে কতগুলো সেক্তর ছিল? ১৯তম বিসিএস
| (ক) ৪ টি | (খ) ১৪ টি |
| (গ) ১১ টি | (ঘ) ৭ টি |
উত্তর: ১১ টি
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল, যার মধ্যে ১০ নম্বর সেক্টরটি ছিল নৌ কমান্ডো ও বিশেষ বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে, এবং প্রতিটি সেক্টরকে কয়েকটি করে সাব-সেক্টরেও ভাগ করা হয়েছিল, মোট সাব-সেক্টর ছিল ৬৪টি।
সেক্টর বিভাজনের মূল বিষয়:
মোট সেক্টর: ১১টি।
সাব-সেক্টর: ৬৪টি।
১০ নং সেক্টর: সরাসরি সর্বাধিনায়কের নিয়ন্ত্রণে ছিল, নৌ কমান্ডো ও বিশেষ বাহিনী এর অধীনে ছিল।
সেক্টর কমান্ডার: মোট ১৭ জন সেক্টর কমান্ডার দায়িত্ব পালন করেন।
বিভক্তির কারণ: সুষ্ঠুভাবে যুদ্ধ পরিচালনার কৌশলগত কারণে এই বিভাজন করা হয়েছিল।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় পাখি‒ ১৯তম বিসিএস
| (ক) শালিক | (খ) ময়না |
| (গ) কাক | (ঘ) দোয়েল |
উত্তর: দোয়েল
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধানজক কার্যকর হয় কোন তারিখ থেকে - ২০তম বিসিএস
| (ক) ২৬ মার্চ ১৯৭৩ | (খ) ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ |
| (গ) ৭ মার্চ ১৯৭২ | (ঘ) ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ |
উত্তর: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালের ৪ঠা নভেম্বর গৃহীত হওয়ার পর, ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২ (বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী) থেকে কার্যকর (জারি) হয়, যা দেশের সর্বোচ্চ আইন হিসেবে বর্তমানেও বলবৎ আছে।
গৃহীত: ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর।
কার্যকর: ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের জেলার সংখ্যা কত? ২০তম বিসিএস
| (ক) ৫৪ | (খ) ৬৪ |
| (গ) ৪৪ | (ঘ) ৩৬ |
উত্তর: ৬৪
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংসদীয় ব্যবস্থা সংবিধানের কোন সংশোধনীর মাধ্যমে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়? ২০তম বিসিএস
| (ক) নবম | (খ) দ্বাদশ |
| (গ) একাদশ | (ঘ) অষ্টম |
উত্তর: দ্বাদশ
বাংলাদেশের সংসদীয় ব্যবস্থা সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীর (12th Amendment) মাধ্যমে ১৯৯১ সালে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়, যা দেশে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি ফিরিয়ে আনে এবং উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলুপ্ত করে।
সংশোধনী: দ্বাদশ সংশোধনী (12th Amendment)।
কার্যকর: ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির অনুমোদন লাভ করে।
ফলাফল: এর মাধ্যমে বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পুনঃপ্রবর্তন করা হয় এবং উপ-রাষ্ট্রপতি পদটি বিলুপ্ত করা হয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলার ফরায়েজী আন্দোলনের সূচনাকারী কে ? ২০তম বিসিএস
| (ক) সৈয়দ আহমদ | (খ) তিতুমীর |
| (গ) দুদু মিয়া | (ঘ) হাজী শরিয়তউল্লাহ |
উত্তর: হাজী শরিয়তউল্লাহ
বাংলার ফরায়েজী আন্দোলনের সূচনাকারী ছিলেন হাজী শরীয়তুল্লাহ। তিনি ১৮১৮ সালে এই আন্দোলন শুরু করেন।
এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলার মুসলমানদের মধ্যে ইসলামের অবশ্য পালনীয় কর্তব্য বা 'ফরজ' বিধানগুলো পালনে উদ্বুদ্ধ করা এবং স্থানীয় লোকাচার ও কুসংস্কার দূর করা।
হাজী শরীয়তুল্লাহর মৃত্যুর পর তার পুত্র দুদু মিয়া এই আন্দোলনের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন এবং একে একটি আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনে রূপ দেন, যা জমিদার ও নীলকরদের শোষণের বিরুদ্ধে কৃষকদের সংগঠিত করেছিল
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলার প্রাচীনতম জায়গা কোনটি? ২০তম বিসিএস
| (ক) সোনারগাঁও | (খ) বিক্রমপুর |
| (গ) পুণ্ড্র | (ঘ) গোপালগঞ্জ |
উত্তর: পুণ্ড্র
পুণ্ড্র: প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে প্রাচীন জনপদ ও রাজধানী ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা মহাস্থানগড়।
সোনারগাঁও ও বিক্রমপুর: এগুলোও প্রাচীন বাংলার গুরুত্বপূর্ণ স্থান হলেও পুণ্ড্রের মতো প্রাচীন নগরকেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃত নয়।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: মুজিবনগর কোথায় অবস্থিত – ২০তম বিসিএস
| (ক) কুষ্টিয়া | (খ) মেহেরপুর |
| (গ) যশোর | (ঘ) চুয়াডাঙ্গা |
উত্তর: মেহেরপুর
মুজিবনগর বাংলাদেশের **মেহেরপুর জেলা**য় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থান, যা পূর্বে বৈদ্যনাথতলা নামে পরিচিত ছিল এবং এখানেই ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত ও শপথ গ্রহণ করে। এটি বর্তমানে একটি উপজেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিবিজড়িত অঞ্চল হিসেবে পরিচিত।
অবস্থান: মেহেরপুর জেলা, বাংলাদেশ।
পূর্ব নাম: বৈদ্যনাথতলা।
ঐতিহাসিক গুরুত্ব: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার (মুজিবনগর সরকার) গঠিত হয়েছিল এবং ১৭ এপ্রিল এখানেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা: এখানে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ রয়েছে, যা সেই ঐতিহাসিক ঘটনার স্মরণে নির্মিত।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকার কোথায় আত্মসমর্পণ করে? ২০তম বিসিএস
| (ক) ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে | (খ) রমনা পার্কে |
| (গ) পল্টন ময়দানে | (ঘ) তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে |
উত্তর: তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে মিত্র বাহিনীর ভারতীয় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে আত্মসর্পণ করে। এ রেসকোর্স ময়দানেই শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। উল্লেখ্য, রেসকোর্স ময়দানের বর্তমান নাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কোন ব্যক্তির ভোটাধিকার প্রাপ্তির ন্যূনতম বয়স কত? ২০তম বিসিএস
| (ক) ১৮ বছর | (খ) ২০ বছর |
| (গ) ২১ বছর | (ঘ) ১৬ বছর |
উত্তর: ২০ বছর
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে নারীদের সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা কত? ২০তম বিসিএস
| (ক) ৫৫ | (খ) ৪৫ |
| (গ) ৫০ | (ঘ) ৬০ |
উত্তর: ৫০
১৯৯০ সালে সংবিধানের (দশম সংশোধন) আইনের মাধ্যমে নারীদের জন্য ৩০ টি আসন সংরক্ষণ করা হয় এবং সংরক্ষণের মেয়াদ উল্লেখ করা হয়। পরবর্তীতে চতুর্দশ সংশোধনের মাধ্যমে সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ৪৫ টিতে উন্নীত করা হয়। ২০১১ সালের পঞ্চদশ সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন ৫০টিতে উন্নীত করা হয় ।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বঙ্গবুন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য কত? ২০তম বিসিএস
| (ক) ৪.৮ কিমি | (খ) ৬.২ কিমি |
| (গ) ৪.৫ কিমি | (ঘ) ৫.২ কিমি |
উত্তর: ৪.৮ কিমি
বঙ্গবন্ধু সেতুর (যমুনা বহুমুখী সেতু) দৈর্ঘ্য হলো ৪.৮ কিলোমিটার (৩ মাইল), যা যমুনা নদীর উপর নির্মিত বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও রেলসেতু; এটি ১৯৯৮ সালে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয় এবং এটি পদ্মা সেতুর পরে দেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু হিসেবে পরিচিত।
মূল তথ্য:
দৈর্ঘ্য: ৪.৮ কিলোমিটার
প্রস্থ: ১৮.৫ মিটার
নদী: যমুনা নদী
সংযোগ: টাঙ্গাইল জেলার ভূঞাপুর এবং সিরাজগঞ্জ জেলাকে সংযুক্ত করেছে
উদ্বোধন: ১৯৯৮ সাল
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।