পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: ছয় দফা দাবি কোন সম্মেলনে পেশ হয়েছিলো? ১৮তম বিসিএস
| (ক) রাজশাহীতে | (খ) ধাকা |
| (গ) লাহোরে | (ঘ) করাচীতে |
উত্তর: লাহোরে
ছয় দফা দাবি ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলগুলোর জাতীয় সম্মেলনে পেশ করা হয়েছিল, যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই প্রস্তাব উত্থাপন করেন। সম্মেলনে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হলে, তিনি সম্মেলন বর্জন করে ঢাকায় ফিরে আসেন এবং সাংবাদিকদের সামনে এটি প্রকাশ করেন।
মূল বিষয়:
স্থান: লাহোর
সময়: ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
নেতা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
প্রেক্ষাপট: তাসখন্দ চুক্তির পর রাজনৈতিক গতিধারা নির্ধারণে এই সম্মেলন ডাকা হয়েছিল।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের ২১(২) ধারায় বলা হয়েছে "সকল সময়ে ...... চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য " শূন্যস্থানটি পূরণ কর। ১৮তম বিসিএস
| (ক) জনগনের সেবা করবার | (খ) রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করবার |
| (গ) সংবিধানের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করবার | (ঘ) সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করবার |
উত্তর: জনগনের সেবা করবার
বাংলাদেশের সংবিধানের ২১(২) ধারায় শূন্যস্থানে হবে "জনগণের সেবা করা", অর্থাৎ, "সকল সময়ে জনগণের সেবা করা চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য"। এটি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জনগণের প্রতি কর্তব্য এবং আনুগত্যের কথা বলে.
সঠিক উত্তর: জনগণের সেবা করা
সম্পূর্ণ ধারা: "সকল সময়ে জনগণের সেবা করা চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য নূন্যতম বয়স কত দরকার? ১৮তম বিসিএস
| (ক) ৪০ বছর | (খ) ৩০ বছর |
| (গ) ৩৫ বছর | (ঘ) ২৫ বছর |
উত্তর: ২৫ বছর
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স দরকার ২৫ বছর।
যে সংসদ - সদস্য সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন হিসেবে রাষ্ট্রপতির নিকট প্রতীয়মান হবেন, রাষ্ট্রপতি তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করবেন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে বয়স ন্যূনতম ২৫ বছর হতে হবে। জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা বা নেত্রী যিনি প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে কোন দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ হয়েছে? ১৮তম বিসিএস
| (ক) যুক্তরাষ্ট্র | (খ) মালয়েশিয়া |
| (গ) জাপান | (ঘ) মিশর |
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগের (FDI) উৎস দেশ সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়েছে, তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে (২০২৩-২০২৫) যুক্তরাষ্ট্র (USA) প্রায়শই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে বা চীনের সাথে প্রতিযোগিতা করছে, যদিও চীন (China) বিভিন্ন খাতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে এবং অনেক ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল; এছাড়াও, নেদারল্যান্ডস (২০২৫ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হারে শীর্ষে), যুক্তরাজ্য, এবং সিঙ্গাপুর গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগকারী দেশ হিসেবে উঠে এসেছে, বিশেষত জ্বালানি, টেক্সটাইল ও ব্যাংকিং খাতে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: সরকার কয়টি স্তরে স্থানীও সরকার প্রতিষ্ঠার চিন্তা ভাবনা করেছে? ১৮তম বিসিএস
| (ক) ১ টি | (খ) ৩ টি |
| (গ) ৪ টি | (ঘ) ২ টি |
উত্তর: ৩ টি
সরকার বর্তমানে বাংলাদেশে তিন স্তরের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা চালু রাখার চিন্তা করে এবং এটি বাস্তবায়িত আছে: গ্রামীণ এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদ এবং শহর এলাকায় পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন।
প্রথম স্তর: ইউনিয়ন পরিষদ (গ্রামীণ)
দ্বিতীয় স্তর: উপজেলা পরিষদ
তৃতীয় স্তর: জেলা পরিষদ (গ্রামীণ)
শহর এলাকার জন্য: পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: জনাব এফ,আর,খান বাংলাদেশের গৌরব। তিনি কি ছিলেন? ১৮তম বিসিএস
| (ক) স্থপতি | (খ) আণবিক বিজ্ঞানী |
| (গ) কম্পিউটার বিজ্ঞানী | (ঘ) ক্যান্সার চিকিৎসক |
উত্তর: স্থপতি
জনাব এফ.আর. খান (ডঃ ফজলুর রহমান খান) ছিলেন একজন বিশ্ববিখ্যাত বাংলাদেশী-আমেরিকান স্থপতি ও পুরকৌশলী (Structural Engineer), যিনি আকাশচুম্বী ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী " টিউবুলার স্ট্রাকচারাল সিস্টেম " আবিষ্কার করেন, যা শিকাগোর 'সিয়ার্স টাওয়ার'-এর মতো উঁচু ভবনের নকশা প্রণয়নে সহায়ক ছিল এবং তাকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ প্রকৌশলীদের অন্যতম হিসেবে পরিচিতি এনে দেয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: 'বাঙ্গালীর ইতিহাস' বইটির লেখক কে? ১৮তম বিসিএস
| (ক) নীহার রঞ্জন রায় | (খ) অধ্যাপক আবদুল করিম |
| (গ) অধ্যাপক সুনীতিসেন | (ঘ) আর, সি, মজুমদার |
উত্তর: নীহার রঞ্জন রায়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: তৈরি পোশাক শিল্পে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের কত ভাগ আসে? ১৮তম বিসিএস
| (ক) প্রায় ৪২.৯ ভাগ | (খ) প্রায় ৫০.৯ ভাগ |
| (গ) প্রায় ৫০ ভাগ | (ঘ) প্রায় ৬০ ভাগ |
উত্তর: প্রায় ৪২.৯ ভাগ
তৈরি পোশাক থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের শতকরা প্রায় ৪২.৯ ভাগ আসে (২০১৫ - ১৬ এর হিসাব মতে )।
তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০% থেকে ৮৩%-এর বেশি আসে, যা দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি; যেমন ২০২১-২২ অর্থবছরে এটি ছিল ৮১.৮১% এবং সাম্প্রতিক মাসগুলোতেও এই হার প্রায় ৮৩% ছিল, যা সামগ্রিক রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ নিয়ন্ত্রণ করে।
মূল তথ্য:
বৃহৎ অংশ: বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের বেশিরভাগই তৈরি পোশাক (RMG) খাত থেকে আসে।
সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান:
২০২১-২২ অর্থবছরে মোট রপ্তানির ৮১.৮১% ছিল তৈরি পোশাক।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই মাসে রপ্তানির ৮৩% ছিল তৈরি পোশাক।
দ্বিতীয় খাত: পোশাকের পর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি খাত, কিন্তু পোশাকের তুলনায় এর অংশ অনেক কম।
এই খাতটি দেশের জিডিপির একটি বড় অংশ পূরণ করে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে প্রধান ভূমিকা পালন করে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: জাতিসংঘের সিডিও এর Monitoring কমিটির চেয়ারপার্সন একজন বাঙালি মহিলা ছিলেন।তিনি কে? ১৮তম বিসিএস
| (ক) সালমা সোবহান | (খ) সালমা খান |
| (গ) নাজমা বেগম | (ঘ) হামিদা হোসেন |
উত্তর: সালমা খান
জাতিসংঘের সিডিও (CEDAW) Monitoring কমিটির চেয়ারপার্সন একজন বাঙালি মহিলা ছিলেন, তিনি হলেন সালমা খান (Salma Khan), যিনি ১৯৯৭-৯৮ সালে এই পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং তিনি বাংলাদেশের একজন অর্থনীতিবিদ ও নারী অধিকারকর্মী ছিলেন।
নাম: সালমা খান.
ভূমিকা: CEDAW (Convention on the Elimination of all forms of Discrimination Against Women)-এর মনিটরিং কমিটির চেয়ারপার্সন.
সময়কাল: ১৯৯৭-১৯৯৮.
পরিচয়: অর্থনীতিবিদ ও নারী অধিকারকর্মী
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: খুলনা হার্ডবোর্ড মিলে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয় কোন ধরনের কাঠ? ১৮তম বিসিএস
| (ক) কেওড়া | (খ) সুন্দরী |
| (গ) চাপালিশ | (ঘ) গেওয়া |
উত্তর: সুন্দরী
খুলনা হার্ডবোর্ড মিলে কাঁচামাল হিসেবে প্রধানত সুন্দরী কাঠ ব্যবহার করা হয়, যা মূলত সুন্দরবন থেকে সংগৃহীত হয় এবং এটি হার্ডবোর্ড তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় ফাইবার ও গুণমান প্রদান করে।
মূল কাঁচামাল: সুন্দরী কাঠ (Sundari wood)।
কারণ: এই কাঠ হার্ডবোর্ড উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত ফাইবার সরবরাহ করে, যা এই শিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে কাজ করে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: দিনাজপুর জেলার বড়পুকুরিয়ায় কিসের খনি প্রকল্প? ১৮তম বিসিএস
| (ক) কয়লা | (খ) চুনাপাহর |
| (গ) কঠিন শিলা | (ঘ) সাদামাটি |
উত্তর: কয়লা
দিনাজপুর জেলার বড়পুকুরিয়া একটি বিশাল কয়লা খনি প্রকল্প, যা বাংলাদেশের একমাত্র বাস্তবায়িত এবং বৃহত্তম কয়লা খনি হিসেবে পরিচিত, এবং এখান থেকে প্রাপ্ত বিটুমিনাস কয়লা বড়পুকুরিয়া কয়লাবিদ্যুৎকেন্দ্র এবং অন্যান্য শিল্পে ব্যবহৃত হয়, যা মূলত ১৯৮৫ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল।
প্রধান সম্পদ: কয়লা (বিটুমিনাস)।
অবস্থান: দিনাজপুরের পার্বতীপুর থানার চৌহট্টি গ্রামে অবস্থিত।
গুরুত্ব: এটি বাংলাদেশের একমাত্র বাস্তবায়িত কয়লা খনি
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের বিদ্যুৎ শক্তির উৎস- ১৮তম বিসিএস
| (ক) খনিজ তেল | (খ) প্রাকৃতিক গ্যাস |
| (গ) উপরের সবগুলোই | (ঘ) পাহাড়ী নদী |
উত্তর: উপরের সবগুলোই
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ শক্তির প্রধান উৎস হলো প্রাকৃতিক গ্যাস। এছাড়াও, বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা, তেল (ফার্নেস ওয়েল, ডিজেল) এবং জলবিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয়। নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হিসেবে সৌরশক্তি এবং বায়ুশক্তি-র ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে।
প্রধান উৎসসমূহ:
প্রাকৃতিক গ্যাস: এটি দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান এবং সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত জ্বালানি। দেশের প্রায় ৪৩% বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্যাসভিত্তিক এবং এর জ্বালানির প্রায় ৭৭% দেশীয় প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে আসে।
কয়লা: বিদ্যুৎ উৎপাদনে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস, যদিও এর ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
তেল: ফার্নেস ওয়েল এবং ডিজেলের মতো জ্বালানি তেলও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, তবে এর উৎপাদন ব্যয় অনেক বেশি।
জলবিদ্যুৎ: কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো কেন্দ্রগুলো জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করে।
নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস:
সৌরশক্তি: সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে এবং এর ব্যবহার বাড়ছে।
বায়ুশক্তি: মুহুরী প্রকল্প এবং কুতুবদিয়ার মতো স্থানে বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে।
অন্যান্য উৎস:
পারমাণবিক শক্তি: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী কোনটি? ১৮তম বিসিএস
| (ক) ধরলা | (খ) বুড়িগঙ্গা |
| (গ) বংশী | (ঘ) শীতলক্ষ্যা |
উত্তর: বুড়িগঙ্গা
ধলেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের যমুনা নদীর একটি প্রধান শাখা নদী। এটি টাঙ্গাইল জেলার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে যমুনা নদী থেকে সৃষ্টি হয়েছে এবং মানিকগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে, যা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ জলধারা।
মূল বিষয়:
উৎস: যমুনা নদী (টাঙ্গাইল জেলা)।
প্রবাহ: মানিকগঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
অন্যান্য নদীর সাথে সম্পর্ক: বুড়িগঙ্গা এবং শীতলক্ষ্যার সাথে সংযোগ আছে; বুড়িগঙ্গা একসময় এর শাখা ছিল।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: 'মেসোপটেমিয়া' এলাকার বেশির ভাগ বর্তমানে কোন দেশে? ১৮তম বিসিএস
| (ক) সিরিয়া | (খ) ইরান |
| (গ) ইরাক | (ঘ) তুরস্ক |
উত্তর: ইরাক
মেসোপটেমিয়া (টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল) এলাকার বেশিরভাগই বর্তমানে ইরাক নামে পরিচিত, তবে এর কিছু অংশ সিরিয়া, তুরস্ক এবং ইরানের অন্তর্ভুক্ত। এটি ছিল সুমের, আক্কাদ, ব্যাবিলন ও অ্যাসিরিয়ার মতো প্রাচীন সভ্যতার জন্মস্থান, যা মূলত বর্তমান ইরাকের ভৌগোলিক সীমানার সাথে মিলে যায়।
প্রধান অংশ: বর্তমান ইরাক
অন্যান্য অংশ: সিরিয়ার উত্তরাংশ, তুরস্কের উত্তরাংশ, ইরানের খুজেস্তান প্রদেশ।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: 'টলেমি' কে ছিলেন? ১৮তম বিসিএস
| (ক) জ্যোতির্বিদ | (খ) দার্শনিক |
| (গ) সেনাপতি | (ঘ) চিকিৎসক |
উত্তর: জ্যোতির্বিদ
টলেমি (Claudius Ptolemaeus) ছিলেন একজন গ্রিকো-রোমান গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ, জ্যোতিষী, ভূগোলবিদ এবং সঙ্গীত তত্ত্ববিদ, যিনি আনুমানিক ১০০ থেকে ১৭০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ায় বসবাস করতেন এবং তাঁর ভূকেন্দ্রিক মডেল (Earth-centered model) ও জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত 'আলমাজেস্ট' (Almagest) গ্রন্থের জন্য বিখ্যাত, যা প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে ইউরোপীয় ও ইসলামিক বিজ্ঞানে প্রভাব ফেলেছিল।
প্রধান পরিচয়:
সময়কাল: আনুমানিক ১০০ - ১৭০ খ্রিস্টাব্দ।
জন্মস্থান: রোমান-শাসিত মিশর (আলেকজান্দ্রিয়া)।
পেশা: গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, জ্যোতিষশাস্ত্র, ভূগোল, সঙ্গীত তত্ত্ব।
উল্লেখযোগ্য অবদান:
ভূকেন্দ্রিক মডেল: তিনি মহাবিশ্বের এমন একটি মডেল তৈরি করেন যেখানে পৃথিবী কেন্দ্রে স্থির এবং অন্যান্য গ্রহ-নক্ষত্র পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে।
'আলমাজেস্ট' (Almagest): এটি জ্যোতির্বিদ্যার উপর তাঁর শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, যেখানে তিনি তারার অবস্থান, উজ্জ্বলতা এবং তারকাপুঞ্জ (constellation) নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
ভূগোল: তিনি ভৌগোলিক গ্রন্থও রচনা করেন, যা পরবর্তীকালে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
গুরুত্ব:
তাঁর কাজগুলি বাইজেন্টাইন, ইসলামিক এবং পশ্চিম ইউরোপীয় বিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করে এবং প্রায় ১,৫০০ বছর ধরে জ্যোতির্বিদ্যাকে প্রভাবিত করে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।