পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: সমটানসম্পন্ন একটি টানা তারের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করলে কম্পনাঙ্কের কতটা পরিবর্তন ঘটবে? ১৩তম বিসিএস
| (ক) তিনগুন হবে | (খ) অর্ধেক হবে |
| (গ) দিগুন হবে | (ঘ) চারগুন হবে |
উত্তর: অর্ধেক হবে
একটি কম্পমান তারের কম্পনাঙ্ক তার দৈর্ঘ্যের ব্যস্তানুপাতিক। এর মানে হল, তারের দৈর্ঘ্য বাড়লে কম্পনাঙ্ক কমে যায়, আবার দৈর্ঘ্য কমলে কম্পনাঙ্ক বেড়ে যায়।
- যখন তারের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করা হয়, তখন কম্পনাঙ্ক ঠিক অর্ধেক হয়ে যায়।
- এটি পদার্থবিজ্ঞানের একটি মৌলিক সূত্র যা কম্পমান তারের আচরণ বর্ণনা করে।
- বাস্তব জীবনে এর প্রয়োগ দেখা যায় বাদ্যযন্ত্রে, যেমন গিটার বা পিয়ানোতে। লম্বা তার নিচু স্বর (কম কম্পনাঙ্ক) উৎপন্ন করে, আর ছোট তার উচ্চ স্বর (বেশি কম্পনাঙ্ক) উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোন মাধ্যমে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি ? ১৩তম বিসিএস
| (ক) পানি | (খ) বাতাস |
| (গ) শূন্যতায় | (ঘ) লোহা |
উত্তর: লোহা
কঠিন মাধ্যমে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি। এর কারণ হলো কঠিন পদার্থের অণুগুলো একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে, ফলে শব্দ তরঙ্গ একটি অণু থেকে অন্য অণুতে দ্রুত স্থানান্তরিত হতে পারে। তরল মাধ্যমে শব্দের গতি কঠিনের চেয়ে কম এবং গ্যাসীয় মাধ্যমে তা সর্বনিম্ন হয়। বিভিন্ন মাধ্যমে শব্দের গতির তুলনামূলক চিত্র কঠিন: শব্দের গতি সর্বাধিক (যেমন, লোহা: প্রায় \(5920\) মি/সেকেন্ড)।তরল: কঠিন মাধ্যমের চেয়ে কম (যেমন, জল: প্রায় \(1500\) মি/সেকেন্ড)।গ্যাস: সর্বনিম্ন (যেমন, বাতাস: প্রায় \(332\) মি/সেকেন্ড)।শূন্য মাধ্যম: মাধ্যম না থাকায় শব্দ চলাচল করতে পারে না।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: মঙ্গলগ্রহে প্রেরিত নভোযান কোনটি? ১৩তম বিসিএস
| (ক) সয়ুজ | (খ) এপেলো |
| (গ) ভাইকিং | (ঘ) ভয়েজার |
উত্তর: ভাইকিং
মঙ্গলগ্রহে পাঠানো অনেক নভোযান রয়েছে, যার মধ্যে ভাইকিং (Viking) ছিল প্রথম সফল ল্যান্ডারগুলোর মধ্যে একটি, যা সফলভাবে অবতরণ করে। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নভোযানের মধ্যে রয়েছে মার্স পাথফাইন্ডার (Mars Pathfinder), মার্স এক্সপ্রেস (Mars Express), এবং স্পিরিট ও অপরচুনিটি (Spirit and Opportunity)।
ভাইকিং: নাসা কর্তৃক পাঠানো ভাইকিং ১ এবং ২ ছিল প্রথম সফল ল্যান্ডার, যা ১৯৭৫ সালে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল।
মার্স পাথফাইন্ডার: ১৯৯৬ সালে উৎক্ষেপিত এই মিশনের মাধ্যমে নাসার প্রথম রোভার, সোজার্নার (Sojourner) মঙ্গলপৃষ্ঠে পাঠানো হয়েছিল।
মার্স এক্সপ্রেস: এটি ছিল ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার প্রথম নভোযান যা ২০০৩ সালে মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছেছিল।
স্পিরিট ও অপরচুনিটি: নাসার দুটি মঙ্গল অনুসন্ধানী যান যা ২০০৪ সালে মঙ্গলে অবতরণ করে।
মার্স ২ ও মার্স ৩: ১৯৭১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক উৎক্ষেপিত প্রথম দুটি নভোযান যা মঙ্গলপৃষ্ঠে অবতরণের চেষ্টা করেছিল।
তিয়ানওয়েন ১: ২০২১ সালে সফলভাবে অবতরণকারী প্রথম চীনা ল্যান্ডার এবং রোভার।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: পারমাণবিক বোমার আবিষ্কারক কে? ১৩তম বিসিএস
| (ক) আইনস্টাইন | (খ) ওপেনহেমার |
| (গ) রোজেনবার্গ | (ঘ) অটোহ্যান |
উত্তর: ওপেনহেমার
মার্কিন বিজ্ঞানী জে. রবার্ট ওপেনহাইমারকে পারমাণবিক বোমার জনক বলা হয়। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় 'ম্যানহাটন প্রকল্প'-এর অংশ হিসেবে প্রথম পারমাণবিক বোমা তৈরিতে নেতৃত্ব দেন, যার প্রথম পরীক্ষা হয় ১৯৪৫ সালের ১৬ জুলাই।
প্রকল্পের নাম: ম্যানহাটন প্রকল্প (Manhattan Project)
আবিষ্কারের সময়: ১৯৪৫ সাল
প্রথম পরীক্ষা: ১৬ জুলাই, ১৯৪৫
প্রথম ব্যবহার: ৬ আগস্ট, ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা শহরে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টারে কোন ধরনের লেন্স ব্যবহৃত হয়? ১৩তম বিসিএস
| (ক) সিলিনড্রিক্যাল | (খ) জুম |
| (গ) উত্তল | (ঘ) অবতল |
উত্তর: অবতল
-যে লেন্সের মধ্যভাগ সরু ও এর প্রান্তভাগ ক্রমশ ক্রমশ মোটা, তাকে অবতল লেন্স বলে। অবতল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ঋণাত্মক হয়। তলের আকৃতির ওপর নির্ভর করে অবতল লেন্সও তিন প্রকারের। যথা:
১।উভাবতল বা দ্বি - অবতল লেন্স.
২।উত্তলাবতল (উত্তল - অবতল) লেন্স
৩।সমতলাবতল (সমতল - অবতল) লেন্স
-অবতল লেন্সের ব্যবহারঃ
১।চশমায় ব্যবহার করা হয় (ক্ষীনদৃষ্টির ক্ষেত্রে)
২।কোন কোন দূরবীক্ষণ যন্ত্রে.
৩।অন্যান্য আলোক যন্ত্রে.
৪।বিভিন্ন পরীক্ষণে এবং সিনোমাস্কোপ প্রজেক্টরে ।
৫।দাঁত এর চিকিৎসায়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোথায় সাতার কাটা সহজ? ১৪তম বিসিএস
| (ক) নদীতে | (খ) সাগরে |
| (গ) পুকুরে | (ঘ) বিলে |
উত্তর: সাগরে
সাগরে বা সমুদ্রের পানিতে সাঁতার কাটা সহজ, কারণ এতে লবণের পরিমাণ বেশি থাকায় পানির ঘনত্ব বেশি হয় এবং প্লবতা বেশি হওয়ায় শরীর হালকা লাগে। এই কারণে সাগরে সাঁতার কাটার সময় শরীর সহজে ভেসে থাকে এবং কম শক্তি খরচ হয়।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘এভিকালচার’ বলতে কি বোঝায়? ১৪তম বিসিএস
| (ক) বাজ পাখি পালন বিষয়াদি | (খ) পাখি পালন বিষয়াদি |
| (গ) উড্ডয়ন সংক্রান্ত বিষয়াদী | (ঘ) উড়োজাহাজ ব্যবস্হাপনা |
উত্তর: পাখি পালন বিষয়াদি
এভিকালচার হলো পাখি পালন, প্রজনন এবং তাদের যত্ন নেওয়ার বিদ্যা। এই শব্দটি ল্যাটিন 'এভিস' (পাখি) এবং 'কালচার' (সংস্কৃতি/যত্ন) থেকে এসেছে। এভিকালচারের মধ্যে বন্য পাখিদের বন্দী অবস্থায় পালন করাও অন্তর্ভুক্ত, যা পাখির আবাসস্থল সংরক্ষণ ও সচেতনতা বৃদ্ধির উপরও দৃষ্টি নিবদ্ধ করে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: এক কুইন্টাল ওজনে কত কিলোগ্রাম হয়? ১৪তম বিসিএস
| (ক) ১ কিলোগ্রাম | (খ) ১০০০ কিলোগ্রাম |
| (গ) ১০০ কিলোগ্রাম | (ঘ) ১০কিলোগ্রাম |
উত্তর: ১০০ কিলোগ্রাম
এক কুইন্টাল ওজনে ১০০ কিলোগ্রাম হয়। এই সম্পর্কটি সহজে মনে রাখার জন্য, 'কুইন্টাল' শব্দটি ব্যবহার করা হয়, যেখানে 'কুইন' (quin) মানে পাঁচ এবং 'টাল' (tal) মানে একটি টনের কাছাকাছি ওজন। ১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি, যা 'এক কুইন্টাল'কে '১০০ কিলোগ্রাম'-এ রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোন রংয়ের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়? ১৪তম বিসিএস
| (ক) সাদা | (খ) ধূসর |
| (গ) কালো | (ঘ) লাল |
উত্তর: কালো
কালো রঙের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় কারণ কালো রং তাপ শোষণ ও বিকিরণ উভয়ই বেশি করে। এই কারণে, কালো কাপের বাইরের পৃষ্ঠ থেকে তাপ দ্রুত বিকিরিত হয়ে যায়, যার ফলে ভেতরের চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: সাধারন বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে কি গ্যাস সাধারণত ব্যবহার করা হয়? ১৪তম বিসিএস
| (ক) নাইট্রোজেন | (খ) হিলিয়াম |
| (গ) নিয়ন | (ঘ) অক্সিজেন |
উত্তর: নাইট্রোজেন
সাধারণ বৈদ্যুতিক বাল্বের ভেতরে সাধারণত নাইট্রোজেন বা আর্গন গ্যাস ব্যবহার করা হয়। এই নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলো টাংস্টেন ফিলামেন্টকে বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া (জারণ) থেকে রক্ষা করে এবং বাল্বের আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: রেলওয়ে স্টেশনে আগমনরত ইঞ্জিনে বাঁশি বাজাতে থাকলে প্লাটফর্মে দাড়ান ব্যাক্তির কাছে বাঁশীর কম্পনাঙ্ক ১৪তম বিসিএস
| (ক) আসলের চেয়ে কম হবে | (খ) আসল গতির সাথে সম্পর্কযুক্তভাবে কমে যাবে |
| (গ) আসলের সমান হবে | (ঘ) আসলের চেয়ে বেশী হবে |
উত্তর: আসলের চেয়ে বেশী হবে
রেলওয়ে স্টেশনে আগমনরত ইঞ্জিনের বাঁশির শব্দ প্লাটফর্মে দাঁড়ানো ব্যক্তির কাছে ইঞ্জিনের আসল কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি শোনা যাবে, কারণ এটি ডপলার প্রভাব (Doppler Effect)-এর কারণে ঘটে, যেখানে উৎস শ্রোতার দিকে এলে কম্পাঙ্ক বৃদ্ধি পায় এবং শ্রোতা ইঞ্জিনের কাছাকাছি আসায় শব্দের তীক্ষ্ণতা বা তীক্ষ্ণতা বৃদ্ধি পায়, যা উচ্চ কম্পাঙ্ক নির্দেশ করে।
ডপলার প্রভাব ব্যাখ্যা:
আগত উৎস: যখন কোনো শব্দ উৎস (এখানে ইঞ্জিন) শ্রোতার (প্লাটফর্মে দাঁড়ানো ব্যক্তি) দিকে এগিয়ে আসে, তখন শব্দের তরঙ্গগুলো সংকুচিত হয়।
কম্পাঙ্ক বৃদ্ধি: তরঙ্গ সংকোচন হওয়ায় প্রতি একক সময়ে শ্রোতার কানে পৌঁছানো তরঙ্গের সংখ্যা (কম্পাঙ্ক) বেড়ে যায়।
ফলাফল: ফলে, ব্যক্তিটি আসল কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি কম্পাঙ্কের শব্দ শুনতে পান এবং বাঁশিটি আসল শব্দের চেয়ে তীক্ষ্ণ শোনায়।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোন মাধ্যম শব্দের গতি সবচেয়ে কম? ১৪তম বিসিএস
| (ক) বায়বীয় পদার্থে | (খ) তরল পদার্থে |
| (গ) কঠিন পদার্থে | (ঘ) শূণ্যতায় |
উত্তর: বায়বীয় পদার্থে
শব্দের গতি সবচেয়ে কম বায়বীয় মাধ্যমে (gas), কারণ এর কণাগুলো দূরে দূরে থাকে, ফলে কম্পন বা তরঙ্গ সহজে এক কণা থেকে অন্য কণায় স্থানান্তরিত হতে পারে না; কঠিন মাধ্যমে গতি সবচেয়ে বেশি এবং তরল মাধ্যমে কঠিন ও বায়বীয়ের মাঝামাঝি।
বায়বীয় মাধ্যম (Gas): শব্দের গতি সর্বনিম্ন। যেমন—বায়ু।
তরল মাধ্যম (Liquid): বায়বীয় মাধ্যমের চেয়ে বেশি কিন্তু কঠিন মাধ্যমের চেয়ে কম গতিতে শব্দ চলে। যেমন—জল।
কঠিন মাধ্যম (Solid): শব্দের গতি সবচেয়ে দ্রুত। যেমন—লোহা বা ইস্পাত।
শূন্য মাধ্যম (Vacuum): শূন্য মাধ্যমে শব্দ চলাচল করতে পারে না, তাই সেখানে শব্দের গতি শূন্য
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বজ্রপাতের সময় আপনি নিজের গাড়িতে করে যাচ্ছেন। নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য আপনি কোন উপায়টি গ্রহণ করবেন? ১৪তম বিসিএস
| (ক) কোন গাছের তলায় আশ্যয় নিবেন | (খ) গাড়ির মধ্যেই বসে থাকবেন |
| (গ) বাইরে এসে মাটিতে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়বেন | (ঘ) বাইরে এসে মাটিতে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়বেন |
উত্তর: গাড়ির মধ্যেই বসে থাকবেন
বজ্রপাতের সময় গাড়িতে থাকলে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে গাড়ির মধ্যেই বসে থাকা সবচেয়ে ভালো উপায়, কারণ গাড়ির ধাতব কাঠামো এবং টায়ার এটিকে ভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন রাখে, যা ফ্যারাডে খাঁচার মতো কাজ করে বিদ্যুৎকে বাইরে রাখে; এ সময় গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া বা মাটিতে উপুড় হয়ে থাকা বিপদজনক, এবং গাড়ির কাচে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
করণীয়:
গাড়িতে থাকুন: যত দ্রুত সম্ভব নিরাপদ স্থানে (যেমন কোনো পাকা ছাউনির নিচে) গাড়ি থামিয়ে ভেতরে থাকুন।
জানালা বন্ধ রাখুন: গাড়ির সমস্ত জানালা বন্ধ রাখুন।
ধাতব অংশ স্পর্শ করবেন না: স্টিয়ারিং হুইল বা অন্য কোনো ধাতব অংশ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন।
গাড়ি থেকে বের হবেন না: গাছ বা অন্য কোনো খোলা জায়গায় যাবেন না, কারণ সেগুলো বজ্রপাতের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
কেন গাড়ি নিরাপদ?
গাড়ির ধাতব কাঠামো বিদ্যুৎকে বাইরের পৃষ্ঠ দিয়ে চালিত করে এবং অপরিবাহী টায়ার এটিকে ভূমি থেকে আলাদা রাখে, ফলে ভেতরের মানুষ নিরাপদ থাকে (ফ্যারাডে খাঁচার নীতি)।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কিসের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয়? ১৪তম বিসিএস
| (ক) প্রতিফলন | (খ) প্রতিধ্বনি |
| (গ) প্রতিসরাঙ্ক | (ঘ) প্রতিসরণ |
উত্তর: প্রতিধ্বনি
সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয় ফ্যাদোমিটার নামক যন্ত্রের সাহায্যে, যা শব্দের প্রতিফলন বা প্রতিধ্বনি নীতির উপর ভিত্তি করে কাজ করে। এই যন্ত্রটি শব্দ তরঙ্গ পাঠিয়ে এবং সেই শব্দ সমুদ্রের তলদেশ থেকে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসতে যে সময় লাগে, তা পরিমাপ করে গভীরতা নির্ণয় করে। কাজ করার পদ্ধতি:ফ্যাদোমিটার যন্ত্রটি সমুদ্রের গভীরে শব্দ তরঙ্গ প্রেরণ করে।শব্দ তরঙ্গ সমুদ্রের তলদেশে আঘাত করে প্রতিধ্বনি বা প্রতিফলন সৃষ্টি করে।এই প্রতিধ্বনি বা প্রতিফলিত শব্দ জাহাজে থাকা যন্ত্র দ্বারা গ্রহণ করা হয় এবং ফিরে আসতে ঠিক কত সময় লেগেছে তা রেকর্ড করা হয়।প্রাপ্ত সময় এবং জলে শব্দের গতি ব্যবহার করে গভীরতা নির্ণয় করা হয়। সূত্রটি হলো: =x/2। এখানে ২ দিয়ে ভাগ করা হয় কারণ শব্দটি যেতে এবং ফিরে আসতে মোট সময় লাগে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ডিজিট্যাল ঘড়ি বা ক্যালুকুলেটরে কালচে অনুজ্জ্বল যে লেখা ফুটে ওঠে তা কিসের ভিত্তিতে তৈরি? ১৫তম বিসিএস
| (ক) এলইডি | (খ) আইসি |
| (গ) সিলিকন চিপ | (ঘ) এলসিডি |
উত্তর: সিলিকন চিপ
ডিজিটাল ঘড়ি বা ক্যালকুলেটরে কালচে অনুজ্জ্বল লেখা ফুটে ওঠে মূলত লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে (LCD) প্রযুক্তির কারণে, যেখানে তরল রাসায়নিক পদার্থ (Liquid Crystal) বিদ্যুৎপ্রবাহের প্রভাবে নির্দিষ্ট অংশে রঙ পরিবর্তন করে সংখ্যা বা অক্ষর তৈরি করে, যা সিলিকন চিপ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি কোনো আলো তৈরি করে না, বরং বাইরের আলো শোষণ বা প্রতিফলিত করে অনুজ্জ্বল লেখা দেখায়।
কিভাবে কাজ করে:
LCD প্যানেল: দুটি পোলারাইজড কাঁচের স্তরের মধ্যে তরল ক্রিস্টালের একটি পাতলা স্তর থাকে।
ইলেকট্রিক ফিল্ড: যখন নির্দিষ্ট অংশে বিদ্যুৎপ্রবাহ দেওয়া হয়, তখন তরল ক্রিস্টালগুলো বিন্যস্ত হয়ে আলোকরশ্মিকে আটকে দেয় বা যেতে দেয়।
কালচে লেখা: আলো আটকে গেলে বা শোষিত হলে সেই অংশটি কালো দেখায়, আর বাকি অংশ স্বচ্ছ বা অনুজ্জ্বল থাকে, যা সংখ্যা বা অক্ষর তৈরি করে।
নিয়ন্ত্রণ: সিলিকন চিপ (IC) বিদ্যুৎপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোন অংশ কালো হবে তা নির্ধারণ করে।
সুতরাং, এটি LCD প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি, যা সিলিকন চিপ দ্বারা চালিত হয়।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।