পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .

দয়াকরে অপেক্ষা করুন।

"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।

সহায়িকা


বাংলা ভাষা পদ প্রকরণ ক্রিয়াপদ কাল, পুরুষ এবং কালের বিশিষ্ট প্রয়োগ সমাপিকা, অসমাপিকা ও যৌগিক ক্রিয়ার প্রয়োগ বাংলা অনুজ্ঞা ক্রিয়া বিভক্তি :সাধু ও চলিত কারক ও বিভক্তি এবং সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদসন্ধি বাক্য প্রকরণ শব্দের যোগ্যতার বিকাশ ও বাগধারা বাচ্য ও বাচ্য পরিবর্তন উক্তি পরিবর্তন
  • প্রশ্ন: ‘কাক ভূষণ্ডি’র অর্থ কী? ২০তম বিসিএস

    (ক) ষড়যন্ত্রকারী (খ) দীর্ঘায়ু ব্যক্তি
    (গ) দীর্ঘ প্রত্যক্ষমান (ঘ) দীর্ঘায়ু ব্যক্তি
    close

    উত্তর: দীর্ঘায়ু ব্যক্তি

    • touch_app আরো ...

      ‘কাক ভূষণ্ডি’ (বা ভূষণ্ডির কাক) বাগধারাটির অর্থ হলো দীর্ঘজীবী, অতিবৃদ্ধ বা বহুদর্শী অভিজ্ঞ ব্যক্তি, যিনি দীর্ঘকাল ধরে বেঁচে আছেন এবং অনেক জ্ঞান অর্জন করেছেন, ঠিক পৌরাণিক ত্রিকালদর্শী কাক ভূষণ্ডির মতো, যিনি কাকের রূপ ধারণ করে অমরত্ব লাভ করেছিলেন


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: নিত্য মূর্ধন্য-ষ কোন শব্দে বর্তমান? ২০তম বিসিএস

    (ক) কল্যাণীয়েষু (খ) কষ্ট
    (গ) উপনিষৎ (ঘ) আষাঢ়
    close

    উত্তর: আষাঢ়

    • touch_app আরো ...

      নিত্য মূর্ধন্য-ষ বলতে সেইসব শব্দকে বোঝানো হয় যেখানে 'ষ' স্বভাবতই বসে এবং যা পরিবর্তন করা যায় না, যেমন - আষাঢ়, কৃষক, পাষাণ, ঊষা, ঈষৎ, ভাষা, শোষণ, ভূষণ, ষোড়শ ইত্যাদি; এই শব্দগুলোতে 'ষ' সবসময় মূর্ধন্য হিসেবেই থাকে, তাই এদেরকে নিত্য মূর্ধন্য-ষ যুক্ত শব্দ বলা হয়, যা ব্যাকরণের নিয়ম অনুযায়ী পরিবর্তিত হয় না।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: লালসালু উপন্যাসের লেখক কে? ২১তম বিসিএস

    (ক) মুনির চৌধুরী (খ) শরৎচন্দ্র
    (গ) সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ (ঘ) সৈয়দ আহমদ শহীদ
    close

    উত্তর: সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ

    • touch_app আরো ...

      লালসালু উপন্যাসের লেখক হলেন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (Syed Waliullah)। এটি তার প্রথম উপন্যাস, যা ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং বাংলা সাহিত্যের একটি ধ্রুপদী কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়।
      লেখক: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
      প্রকাশকাল: ১৯৪৮ সাল
      গুরুত্ব: বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস, যা গ্রাম বাংলার মানুষের কুসংস্কার ও ধর্মীয় ভণ্ডামির চিত্র তুলে ধরেছে


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ১৯৯৯ সালে নোবেল সাহিত্য পুরস্কার কে পেয়েছেন? ২১তম বিসিএস

    (ক) অরুন্ধতী রায়. (খ) হারমান হেস.
    (গ) আর কে নারায়ণ (ঘ) গুন্টার গ্রাস
    close

    উত্তর: গুন্টার গ্রাস

    • touch_app আরো ...

      ১৯৯৯ সালে নোবেল সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছিলেন জার্মান ঔপন্যাসিক গুন্টার গ্রাস (Günter Grass), যিনি তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস 'দি টিন ড্রাম' (The Tin Drum) এবং তাঁর রচনায় মানব জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরার জন্য এই সম্মাননা লাভ করেন


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত’কার রচনা? ২১তম বিসিএস

    (ক) কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যয় (খ) মুহাম্মাদ আব্দুল হাই
    (গ) মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ (ঘ) মুনীর চৌধুরী
    close

    উত্তর: মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ

    • touch_app আরো ...

      'বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত' রচনা করেছেন বিখ্যাত ভাষাবিদ ও গবেষক ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (Muhammad Shahidullah)। এটি তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষাতত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থ, যা বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: প্রভাবতী সম্ভাষণ’ কার রচনা? ২১তম বিসিএস

    (ক) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
    (গ) কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যয় (ঘ) রামমোহন রায়
    close

    উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

    • touch_app আরো ...

      'প্রভাবতী সম্ভাষণ' হল ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর লেখা একটি মৌলিক গদ্য রচনা, যা তাঁর বন্ধু রাজকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের শিশুকন্যার অকালমৃত্যুর শোক অবলম্বনে রচিত এবং এটি বাংলা ভাষার প্রথম মৌলিক গদ্য রচনা হিসেবে পরিচিত


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: চতুর্দশপদী কবিতাবলী কার রচনা? ২১তম বিসিএস

    (ক) হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যয় (খ) মাইকেল মধুসূদন দত্ত
    (গ) নবীন চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যয় (ঘ) রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যয়
    close

    উত্তর: মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    • touch_app আরো ...

      'চতুর্দশপদী কবিতাবলী' মাইকেল মধুসূদন দত্ত এর রচনা। তিনি বাংলা সাহিত্যে প্রথম সনেট বা চতুর্দশপদী কবিতা রচনা করেন এবং এটি ১৮৬৫ সালে ফ্রান্সে অবস্থানকালে ইতালীয় কবি পেত্রার্কের সনেট থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে রচনা করেন


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের রচিত গ্রন্থ? ২১তম বিসিএস

    (ক) বিষের বাঁশী (খ) সন্দীপের চর
    (গ) রূপসী বাংলা (ঘ) বন্দীর বন্দনা
    close

    উত্তর: বিষের বাঁশী

    • touch_app আরো ...

      সঠিক উত্তর হল বিষের বাঁশী, কারণ এটি কাজী নজরুল ইসলামের রচিত একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ, যা ১৯২৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল; অন্যদিকে 'রূপসী বাংলা' জীবনানন্দ দাশের, 'বন্দীর বন্দনা' বিদ্রোহী কবির নন (তিনি নিজেও বিদ্রোহী কবি নন), এবং 'সন্দীপের চর' অন্য কোনো লেখকের হতে পারে, 'বিষের বাঁশী'ই নজরুল ইসলামের গ্রন্থ।
      বিষের বাঁশী: কাজী নজরুল ইসলামের একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ (১৯২৪)।
      রূপসী বাংলা: জীবনানন্দ দাশের লেখা কাব্যগ্রন্থ।
      বন্দীর বন্দনা: এটিও নজরুল ইসলামের নয়, অন্য লেখকের হতে পারে।
      সন্দীপের চর: এটিও নজরুল ইসলামের নয়, বরং অন্য লেখকের একটি রচনা


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কবর’নাটক কার রচনা? ২১তম বিসিএস

    (ক) সত্যেন সেন (খ) মুনীর চৌধুরী
    (গ) শহীদুল্লা কায়সার (ঘ) জহির রায়হান
    close

    উত্তর: মুনীর চৌধুরী

    • touch_app আরো ...

      'কবর' নাটকটি লিখেছেন মুনীর চৌধুরী। এটি ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত একটি বিখ্যাত নাটক, যা তিনি ১৯৫৩ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বসে লিখেছিলেন এবং এটি বাংলাদেশের প্রথম বিপ্লবী নাটক হিসেবে পরিচিত, Satt Academy।
      রচয়িতা: মুনীর চৌধুরী
      প্রেক্ষাপট: ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
      রচনাকাল: ১৯৫৩ সাল (জেলখানায় বসে)
      গুরুত্ব: ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত প্রথম নাটক


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: চাঁদের হাট’- অর্থ কি? ২১তম বিসিএস

    (ক) আত্নীয় সমাগম (খ) আনন্দের প্রাচুয্য
    (গ) প্রিয়জন সমাগম (ঘ) বন্ধুদের সমাগম
    close

    উত্তর: আত্নীয় সমাগম

    • touch_app আরো ...

      'চাঁদের হাট' বাগধারাটির অর্থ হলো আনন্দের প্রাচুর্য, সুখের মিলন, বা গুণীজনদের সমাবেশ; অর্থাৎ যেখানে অনেক প্রিয়জন, আত্মীয়স্বজন বা গুণী ব্যক্তিরা একসাথে মিলিত হয়ে আনন্দ করেন, সেই স্থানকে চাঁদের হাট বলা হয়


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন বানানটি শুদ্ধ? ২১তম বিসিএস

    (ক) সূচিষ্মিতা (খ) সূচিস্মিতা
    (গ) সুচীস্মিতা (ঘ) শুচিস্মিতা
    close

    উত্তর: শুচিস্মিতা

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কর্মে যাহার ক্লান্তি নেই’ এই বাক্যংশের সংক্ষিপ্ত রূপ কি? ২১তম বিসিএস

    (ক) অক্লান্ত (খ) ক্লান্তিহীন
    (গ) অবিশ্রাম (ঘ) অক্লান্ত কর্মী
    close

    উত্তর: অক্লান্ত কর্মী

    • touch_app আরো ...

      'কর্মে যাহার ক্লান্তি নেই' এই বাক্যাংশটির সংক্ষিপ্ত রূপ হলো অক্লান্তকর্মী, যা একটি এককথায় প্রকাশ বা समस्পদ, যেখানে 'অক্লান্ত' (ক্লান্তিহীন) এবং 'কর্মী' (কাজ করার ব্যক্তি) শব্দ দুটি যুক্ত হয়ে একটি নতুন শব্দ গঠন করেছে


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ণত্ব বিধান সাধারনত কোন শব্দে প্রযোজ্য? ২১তম বিসিএস

    (ক) তদ্ভব (খ) তৎসম
    (গ) দেশী (ঘ) বিদেশী
    close

    উত্তর: তৎসম

    • touch_app আরো ...

      ণত্ব বিধান মূলত তৎসম (সংস্কৃত) শব্দে প্রযোজ্য, যা 'ণ' (মূর্ধন্য-ণ) ও 'ন' (দন্ত্য-ন) এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে; খাঁটি বাংলা, দেশি ও বিদেশি শব্দে এর প্রয়োগ হয় না, বরং সেখানে 'ন' ব্যবহৃত হয়, যেমন: কল্যাণ, কারণ, বর্ণ, ঋণ।
      কোথায় প্রযোজ্য:
      তৎসম (সংস্কৃত) শব্দে: যেমন—'ঋণ', 'বর্ণ', 'কৃপণ', 'নির্বাণ', 'কল্যাণ'।
      কোথায় প্রযোজ্য নয় (ব্যতিক্রম):
      খাঁটি বাংলা শব্দে: যেমন—'কান', 'সোনা', 'গণনা' (এখানে 'ন' হবে)।
      বিদেশি শব্দে: যেমন—'কুরআন', 'গভর্নর', 'ইরান'।
      সমাসবদ্ধ শব্দে: যেমন—'ত্রিনয়ন', 'সর্বনাম', 'দুর্নাম' (এখানে 'ন' হবে, 'ণ' নয়)।
      ট/ঠ/ড/ঢ/ণ শ্রেণির বর্ণ যদি ‘ণ’-এর আগে আসে: যেমন—'অন্ত', 'গ্রন্থ', 'ক্রন্দন' (এখানে 'ন' ব্যবহৃত হয়)


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ক্রিয়াপদ- ২১তম বিসিএস

    (ক) কখনো কখনো বাক্যে উহ্য থাকবে (খ) শুধু অতীত কাল বুঝাতে বাক্যে ব্যবহৃত হবে
    (গ) সব সময়ে বাক্যে থাকবে? (ঘ) আসলে বিশ্লেষন থেকে অভিন্ন
    close

    উত্তর: কখনো কখনো বাক্যে উহ্য থাকবে

    • touch_app আরো ...

      সঠিক উত্তর হলো কখনো কখনো বাক্যে উহ্য থাকবে, কারণ ক্রিয়াপদ বাক্য গঠনের অপরিহার্য অংশ হলেও, কিছু ক্ষেত্রে 'হন', 'আছে' বা 'হচ্ছে'-এর মতো ক্রিয়াগুলো উহ্য থাকতে পারে (যেমন: "আজ গরম" বা "তিনি আমার ভাই"), যা সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ করে।
      কখনো কখনো বাক্যে উহ্য থাকবে: এটি সঠিক। যেমন, "তিনি ভালো ছাত্র" বাক্যে 'হন' (তিনি ভালো ছাত্র হন) উহ্য আছে।
      সব সময়ে বাক্যে থাকবে: এটি ভুল, কারণ উহ্য থাকা সম্ভব।
      শুধু অতীত কাল বুঝাতে বাক্যে ব্যবহৃত হবে: এটি ভুল, কারণ ক্রিয়া বর্তমান, ভবিষ্যৎ ও অতীত সব কাল বোঝাতে পারে।
      আসলে বিশ্লেষন থেকে অভিন্ন: এটি ভুল; ক্রিয়া বিশ্লেষণ করে পাওয়া ধাতুর প্রয়োগ রূপ হলো ক্রিয়াপদ, যা আলাদা।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোনটি অনুজ্ঞা? ২১তম বিসিএস

    (ক) তুমি যাচ্ছিলে (খ) তুমি যাও
    (গ) তুমি গিয়েছিলে (ঘ) তুমি যাচ্ছ
    close

    উত্তর: তুমি যাও

    • touch_app আরো ...

      সঠিক উত্তর হলো তুমি যাও, কারণ অনুজ্ঞা বলতে আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ, আশীর্বাদ, প্রার্থনা বা অনুমতি বোঝানো হয়, যা 'তুমি যাও' বাক্যে (বর্তমান কালে) প্রকাশ পাচ্ছে; বাকিগুলো সাধারণ বা ঘটমান কালের ক্রিয়াপদ.
      অনুজ্ঞা: ক্রিয়ার যে রূপ আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ, আশীর্বাদ, প্রার্থনা বা অনুমতি প্রকাশ করে. যেমন: তুমি যাও (আদেশ/অনুরোধ), ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন (আশীর্বাদ/প্রার্থনা).
      তুমি গিয়েছিলে: পুরাঘটিত অতীত কাল.
      তুমি যাচ্ছিলে: ঘটমান অতীত কাল.
      তুমি যাচ্ছ: ঘটমান বর্তমান কাল


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।