পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: ‘মানবজীবন’, ‘মহৎজীবন’, ‘উন্নতজীবন’ ইত্যাদি গ্রন্থের রচয়িতা কে ১৭তম বিসিএস
| (ক) এস ওয়াজেদ আলী | (খ) মোঃ লুতফর রহমান |
| (গ) এয়াকুব আলী | (ঘ) ওয়াজেদ আলী |
উত্তর: মোঃ লুতফর রহমান
‘মানবজীবন’, ‘মহৎজীবন’, ‘উন্নতজীবন’ ইত্যাদি গ্রন্থের রচয়িতা হলেন ডাক্তার মোহাম্মদ লুৎফর রহমান (Dr. Mohammad Lutfor Rahman), যিনি একজন চিন্তাশীল, যুক্তিবাদী প্রাবন্ধিক এবং সমাজকর্মী ছিলেন, যিনি জ্ঞান ও প্রেমকে জীবনের মূল ভিত্তি হিসেবে দেখতেন।
অন্যান্য তথ্য:
তিনি তার জীবনদর্শন ও আদর্শের জন্য পরিচিত ছিলেন এবং তার লেখায় জ্ঞান, প্রেম ও উন্নত জীবনের বার্তা থাকত।
তার অন্যান্য বিখ্যাত রচনার মধ্যে রয়েছে ‘উচ্চজীবন’।
তিনি 'ডাক্তার' উপাধি ব্যবহার করলেও নামের সাথে কৌলিক উপাধি 'জরদার' ব্যবহার করতেন না।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: (SAARC) এর ষষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল - ১৭তম বিসিএস
| (ক) কলম্বোতে | (খ) দিল্লীতে |
| (গ) মালেতে | (ঘ) কাঠমুন্ডতে |
উত্তর: কলম্বোতে
SAARC-এর ষষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলন কলম্বো, শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ছিল শ্রীলঙ্কার আয়োজনে প্রথম শীর্ষ সম্মেলন, যা ১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল (অন্যান্য উৎস অনুযায়ী নভেম্বর, ১৯৮৯-এ)।
স্থান: কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
বছর: ১৯৮৯
মূল বিষয়: এই সম্মেলনে SAARC-এর কার্যক্রমের গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল, যা মালা声明 (Male Declaration) নামে পরিচিত
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘সিরাজাম মুনীরা’ কাব্যের রচয়িতার নাম- ১৭তম বিসিএস
| (ক) ফররুখ আহমদ | (খ) গোলাম মোস্থফা |
| (গ) আবুল হোসেন | (ঘ) তালিম হোসেন |
উত্তর: ফররুখ আহমদ
সিরাজাম মুনীরা কাব্যগ্রন্থের রচয়িতার নাম হলো ফররুখ আহমদ। এটি তাঁর একটি বিখ্যাত ইসলামি কাব্যগ্রন্থ, যা ১৯৫২ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং এতে ইসলামের গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে।
মূল বিষয়:
রচয়িতা: ফররুখ আহমদ.
প্রকাশকাল: ১৯৫২ সাল.
বিষয়বস্তু: ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘ষড়ঋতু’ শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ- ১৭তম বিসিএস
| (ক) ষড় + ঋতু | (খ) ষট্ + ঋতু |
| (গ) ষড় + ঋতু | (ঘ) ষট + ঋতু |
উত্তর: ষট্ + ঋতু
ষড়ঋতু শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ হলো ষট্ + ঋতু। এই সন্ধিটি একটি ব্যঞ্জনসন্ধির উদাহরণ, যেখানে বর্গের প্রথম বর্ণ (এখানে 'ট') স্বরবর্ণ ('ঋ')-এর সাথে যুক্ত হয়ে বর্গের তৃতীয় বর্ণে ('ড়') রূপান্তরিত হয়।
ষট্ (st) + ঋতু (ri) = ষড়ঋতু (sôṛritu)
এটি একটি ব্যঞ্জনসন্ধি।
সন্ধির নিয়ম অনুসারে, 'ট' বর্গের প্রথম বর্ণ এবং 'ঋ' একটি স্বরবর্ণ।
এই নিয়মানুসারে, 'ট' পরিবর্তিত হয়ে 'ড়' হয়ে যায়, ফলে 'ষট্' ও 'ঋতু' মিলে 'ষড়ঋতু' গঠিত হয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোন খ্যাতিমান লেখক ‘বীরবল’ ছদ্মনামে লিখতেন? ১৭তম বিসিএস
| (ক) প্রমথ চৌধুরী | (খ) প্রথম নাথ বিশী |
| (গ) প্রেমেন্দ্র মিত্র | (ঘ) প্রথম নাথ বসু |
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী
খ্যাতিমান বাঙালি লেখক প্রমথ চৌধুরী 'বীরবল' ছদ্মনামে লিখতেন। তিনি ছিলেন একজন প্রাবন্ধিক, কবি ও ছোটগল্পকার যিনি 'সবুজপত্র' পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন এবং বাংলা সাহিত্যে চলিত ভাষারীতি প্রবর্তনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
প্রমথ চৌধুরী (Pramatha Chaudhuri): তিনি বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একজন প্রভাবশালী সাহিত্যিক ছিলেন।
'বীরবল' ছদ্মনাম: তিনি তাঁর সাহিত্যকর্মের জন্য এই ছদ্মনামটি ব্যবহার করতেন।
'সবুজপত্র' পত্রিকা: তিনি এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন, যা বাংলা সাহিত্যে একটি নতুন গদ্যধারা সূচনা করে।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাজ: তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালীয় সনেটের প্রবর্তক এবং কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনাও করেছেন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘লাপাত্তা’ শব্দের ‘লা’ উপসর্গটি বাংলায় এসেছে- ১৭তম বিসিএস
| (ক) ফরাসি ভাষা থেকে | (খ) আরবি ভাষা থেকে |
| (গ) উর্দু ভাষা থেকে | (ঘ) হিন্দি ভাষা থেকে |
উত্তর: আরবি ভাষা থেকে
বাংলা ভাষায় আগত আরবি উপসর্গ: আম, খাস, গর, লা।
- আরবি ‘লা’ উপসর্গযোগে ‘না’ অর্থে লাপাত্তা, লাজওয়াব, লাখেরাজ, লাওয়ারিশ প্রভৃতি শব্দ গঠিত হয়েছে।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ১৯৯৪ সালে যে প্রবন্ধকার বাংলা একাডেমি পুরষ্কার পেয়েছেন- ১৭তম বিসিএস
| (ক) আহমদ রফিক | (খ) ওয়াকিল আহমদ |
| (গ) আবদুল মতিন খান | (ঘ) হুমায়ূন আজাদ |
উত্তর: ওয়াকিল আহমদ
১৯৯৪ সালে প্রবন্ধকার ওয়াকিল আহমদ বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন।
পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি: ওয়াকিল আহমদ
পুরস্কার: বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার
সাল: ১৯৯৪
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: 'কেউ মালা, কেউ তসবি গলায়, তাইতো জাত ভিন্ন বলায়' এই পংক্তি নিচের কার লেখা -- ১৭তম বিসিএস
| (ক) মদন বাউল | (খ) পাগলা কানাই |
| (গ) সিরাজ সাই | (ঘ) লালন শাহ্ |
উত্তর: লালন শাহ্
'কেউ মালা, কেউ তসবি গলায়, তাইতো জাত ভিন্ন বলায়' -- এই বিখ্যাত পংক্তিটি লিখেছেন বাউল সাধক লালন শাহ (Fakir Lalon Shah), যা তাঁর মানবতাবাদী দর্শন ও জাতপাতের ঊর্ধ্বে উঠে সাম্যবাদ ও মানবধর্মের প্রচারে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: অক্ষির সমীপে- এর সংক্ষেপণ হল- ১৭তম বিসিএস
| (ক) পরোক্ষ | (খ) নিরপেথক |
| (গ) প্রত্যক্ষ | (ঘ) সমক্ষ |
উত্তর: সমক্ষ
'অক্ষির সমীপে' (চোখের সামনে বা চোখের কাছে) এর সঠিক সংক্ষেপণ হলো সমক্ষ। এটি এক কথায় প্রকাশ, যা কোনো কিছু চোখের সামনে থাকা বোঝায়, যেমন 'সাক্ষাতে' বা 'সামনে'.
অক্ষির সমীপে: সমক্ষ (চোখের সামনে)
অক্ষির সম্মুখে: প্রত্যক্ষ (সরাসরি দেখা)
অক্ষির আগোচরে: পরোক্ষ (চোখের আড়ালে)
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘হযরত মোহাম্মদ (সঃ) ছিলেন আদর্শ মানব’- বাক্যটি নিন্মোক্ত একটি শ্রেণীর- ১৭তম বিসিএস
| (ক) মিশ্র | (খ) সরল |
| (গ) যৌগিক | (ঘ) জটিল |
উত্তর: সরল
‘হযরত মোহাম্মদ (সঃ) ছিলেন আদর্শ মানব’—এই বাক্যটি সরল বাক্যের একটি উদাহরণ, কারণ এতে একটি মাত্র উদ্দেশ্য (হযরত মুহাম্মদ সঃ) ও একটি মাত্র বিধেয় (ছিলেন আদর্শ মানব) রয়েছে এবং একটি সমাপিকা ক্রিয়া আছে, যা গঠন অনুসারে বাক্যকে সরল, জটিল ও যৌগিক—এই তিন ভাগে ভাগ করে।
ব্যাখ্যা:
সরল বাক্য: যে বাক্যে একটিমাত্র উদ্দেশ্য (কর্তা) ও একটিমাত্র বিধেয় (সমাপিকা ক্রিয়া) থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে। এখানে 'হযরত মুহাম্মদ (সঃ)' হলো উদ্দেশ্য এবং 'আদর্শ মানব ছিলেন' হলো বিধেয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ”মধুরচেয়ে আছে মধুর সে আমার এই দেশের মাটি আমার দেশের পথের ধুলা খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি” । কবিতার এই অংশবিশেষের রচিয়তা - ১৭তম বিসিএস
| (ক) নির্মেলেন্দু গুণ | (খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
| (গ) সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত | (ঘ) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান |
উত্তর: সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষায় প্রথম কাব্য সংকলন ‘চর্যাপদ’ এর আবিষ্কারক- ১৭তম বিসিএস
| (ক) ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় | (খ) ডঃ মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ |
| (গ) হরপ্রসাদ শাস্রী | (ঘ) ডঃ সুকুমার সেন |
উত্তর: হরপ্রসাদ শাস্রী
প্রত্যেক পদ গাইবার পর শ্রোতাকে আকৃষ্ট করার জন্য বারবার ধ্রুবপদ গাইবার রীতি ছিল। বাংলা ভাষা ও সঙ্গীতের প্রাচীন নিদর্শন চর্যাপদ। ১৯০৭ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজগ্রন্থাগার থেকে এর পুথি আবিষ্কার করেন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: হিন্দি ‘পদুমাবৎ’ এর অবলম্বনে ‘পদ্মাবতী’ কাব্যের রচয়িতা- ১৭তম বিসিএস
| (ক) দৌলত উজীর বাহরাম খান | (খ) আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদ |
| (গ) আলাওল | (ঘ) সৈয়দ সুলতান |
উত্তর: আলাওল
হিন্দি ‘পদুমাবৎ’ (Padmavat)-এর অবলম্বনে বাংলা ‘পদ্মাবতী’ কাব্যের রচয়িতা হলেন মধ্যযুগের বিখ্যাত কবি আলাওল (Alaol), যিনি মালিক মুহম্মদ জয়সীর মূল হিন্দি মহাকাব্যটি অনুবাদ করেছিলেন।
রচয়িতা: আলাওল (মধ্যযুগের কবি)।
মূল কাব্য: মালিক মুহম্মদ জয়সীর হিন্দি 'পদুমাবৎ'।
প্রেক্ষাপট: আলাওল আরাকানের বৌদ্ধ রাজার রাজসভার অমাত্য মাগন ঠাকুরের নির্দেশে এই অনুবাদ করেছিলেন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’ প্রথম প্রকাশিত হয়- ১৭তম বিসিএস
| (ক) ১৮৫০ সালে | (খ) ১৮৪৩ সালে |
| (গ) ১৮৪১ সালে | (ঘ) ১৮৪২ সালে |
উত্তর: ১৮৪৩ সালে
তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৮৪৩ সালের ১৬ আগস্ট, অক্ষয়কুমার দত্তের সম্পাদনায়, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে, ব্রাহ্মধর্মের প্রচার ও তত্ত্ববোধিনী সভাের মুখপত্র হিসেবে।
মূল বিষয়:
প্রকাশের তারিখ: ১৮৪৩ সালের ১৬ আগস্ট।
সম্পাদক: অক্ষয়কুমার দত্ত।
তত্ত্বাবধায়ক: দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
উদ্দেশ্য: ব্রাহ্মধর্মের প্রচার এবং সভার সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: উপসর্গের সঙ্গে প্রত্যয়ের পার্থক্য- ১৭তম বিসিএস
| (ক) অব্যয় ও শব্দাংশ | (খ) উপসর্গ থাকে সামনে, প্রত্যায় থাকে পেছনে |
| (গ) নূতন শব্দ গঠনে | (ঘ) ভিন্ন অর্থ প্রকাশে |
উত্তর: উপসর্গ থাকে সামনে, প্রত্যায় থাকে পেছনে
উপসর্গ (Prefix) শব্দের শুরুতে বসে অর্থের পরিবর্তন ঘটায়, আর প্রত্যয় (Suffix) শব্দের শেষে বসে নতুন শব্দ গঠন করে, কখনো অর্থের পরিবর্তন করে বা নতুন রূপ দেয়; যেমন 'প্র'-উপসর্গ যুক্ত হয়ে 'প্রহার' (আঘাত) আর '-অ' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে 'পড়া' (পড়া ক্রিয়া) তৈরি হয়, মূল পার্থক্যটি হলো তাদের অবস্থান ও কাজ – উপসর্গ সামনে, প্রত্যয় পেছনে।
প্রধান পার্থক্য:
অবস্থান:
উপসর্গ: মূল শব্দ বা ধাতুর আগে বসে (যেমন: 'বি-' + 'ফল' = 'বিফল')।
প্রত্যয়: মূল শব্দ বা ধাতুর পরে বসে (যেমন: 'চল' + '-ন্ত' = 'চলন্ত')।
প্রকৃতি:
উপসর্গ: সাধারণত অব্যয় (যেমন: 'পরি-', 'উপ-', 'স-')।
প্রত্যয়: বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি (যেমন: '-ক', '-তা', '-ত্ব')।
কাজ:
উপসর্গ: মূল শব্দের অর্থকে ব্যাপক পরিবর্তন করে বা বিপরীত অর্থ তৈরি করে (যেমন: 'জয়' থেকে 'পরাজয়')।
প্রত্যয়: মূল শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ (বিশেষ্য, বিশেষণ, ক্রিয়া) গঠন করে এবং অর্থের পরিবর্তন বা প্রসারণ ঘটায় (যেমন: 'সুন্দর' থেকে 'সৌন্দর্য')।
উদাহরণ:
উপসর্গ: অ + জানা = অজানা (অজানা অর্থে)।
প্রত্যয়: কাজ + ল = কাজল (কাজ করার জিনিস অর্থে)।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।