পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .

দয়াকরে অপেক্ষা করুন।

"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।

সহায়িকা


বাংলা ভাষা পদ প্রকরণ ক্রিয়াপদ কাল, পুরুষ এবং কালের বিশিষ্ট প্রয়োগ সমাপিকা, অসমাপিকা ও যৌগিক ক্রিয়ার প্রয়োগ বাংলা অনুজ্ঞা ক্রিয়া বিভক্তি :সাধু ও চলিত কারক ও বিভক্তি এবং সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদসন্ধি বাক্য প্রকরণ শব্দের যোগ্যতার বিকাশ ও বাগধারা বাচ্য ও বাচ্য পরিবর্তন উক্তি পরিবর্তন
  • প্রশ্ন: কবি জসীমউদ্দীনের জীবনকাল কোনটি? ১৪তম বিসিএস

    (ক) ১৮৯৯-১৯৭৯ ইং (খ) ১৯০৩-১৯৭৬ ইং
    (গ) ১৯১০-১৯৮৭ ইং (ঘ) ১৮৮৯-১৯৬৬ ইং
    close

    উত্তর: ১৯০৩-১৯৭৬ ইং

    • touch_app আরো ...

      কবি জসীমউদ্দীনের জীবনকাল হলো ১ জানুয়ারি ১৯০৩ থেকে ১৪ মার্চ ১৯৭৬ পর্যন্ত, যিনি 'পল্লীকবি' নামে পরিচিত এবং গ্রামীণ জীবন ও প্রকৃতির রূপকার হিসেবে বাংলা সাহিত্যে এক অবিস্মরণীয় স্থান দখল করে আছেন।
      মূল তথ্য:
      জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯০৩, ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়)।
      মৃত্যু: ১৪ মার্চ ১৯৭৬।
      পরিচিতি: পল্লীকবি, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, লেখক।
      জন্মস্থান (পৈতৃক): একই জেলার গোবিন্দপুর গ্রাম


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতায় কবির উপলব্ধি হচ্ছে ---- ১৪তম বিসিএস

    (ক) ভাঙ্গার পরেই গড়ার কাজ শুরু হয় (খ) বাধা-বিপত্তি প্রতিভাকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করে
    (গ) ভবিষ্যত বিচিত্র ও বিপুল সম্ভাবনাময় (ঘ) প্রকৃতি বিপুল ঐশ্বর্যের অধিকারী
    close

    উত্তর: ভবিষ্যত বিচিত্র ও বিপুল সম্ভাবনাময়

    • touch_app আরো ...

      রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কবিতায় কবির উপলব্ধি হলো আত্ম-উপলব্ধি ও আত্ম-জাগরণ, যেখানে তিনি নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেন, নিজস্ব সৃষ্টিকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দেওয়ার আকাঙ্ক্ষা অনুভব করেন এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে উপলব্ধি করেন, যা জীবনের বাধা-বিপত্তিকে অতিক্রম করে এক নতুন চেতনার উন্মোচন ঘটায়।
      মূল উপলব্ধিগুলো হলো:
      আত্ম-আবিষ্কার (Self-discovery): কবি বুঝতে পারেন যে তার মধ্যে এক বিশাল শক্তি ও সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে, যা এতদিন 'স্বপ্নভঙ্গ'-এর আড়ালে ছিল।
      সৃষ্টির প্রসারতা (Expansion of creation): তিনি তার ভেতরের প্রতিভাকে কেবল নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে চান।
      জীবনের নতুন তাৎপর্য (New meaning of life): স্বপ্নভঙ্গের মধ্য দিয়ে তিনি জীবনের প্রকৃত অর্থ ও উদ্দেশ্য খুঁজে পান।
      ভবিষ্যতের সম্ভাবনা (Future potential): বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে এক বিরাট ও বিচিত্র ভবিষ্যতের দিকে যাত্রা করার প্রেরণা পান


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: জাতিবাচক বিশেষ্যের দৃষ্টান্ত- ১৪তম বিসিএস

    (ক) সমাজ (খ) নদী
    (গ) পানি (ঘ) মিছিল
    close

    উত্তর: নদী

    • touch_app আরো ...

      জাতিবাচক বিশেষ্যের দৃষ্টান্ত হলো সেই শব্দগুলো যা কোনো প্রাণী, বস্তু বা শ্রেণির সামগ্রিক নাম বোঝায়। এর মধ্যে রয়েছে মানুষ, নদী, বই, বাঙালি, মুসলিম, রাজা, শিক্ষক, বালক, বালিকা ইত্যাদি।
      জাতিবাচক বিশেষ্যের দৃষ্টান্ত
      মানুষ: মানুষ একটি নির্দিষ্ট জাতি বা শ্রেণি বোঝায়। যেমন – "কবির একজন ভালো মানুষ"।
      নদী: 'নদী' বলতে যেকোনো নদীকেই বোঝায়, যেমন - "নদীটি অনেক দীর্ঘ"।
      বই: 'বই' বলতে যেকোনো বইকে বোঝানো হয়, যেমন - "আমার একটি নতুন বই আছে"।
      শিক্ষক: 'শিক্ষক' বলতে যেকোনো শিক্ষককে বোঝানো হয়, যেমন - "শিক্ষক মহাশয় আজ একটি নতুন বিষয় পড়ালেন"।
      বালক/বালিকা: 'বালক' ও 'বালিকা' দ্বারা ছেলে ও মেয়েদের সামগ্রিক শ্রেণি বোঝানো হয়, যেমন - "বালকটি খুব মনোযোগী"।
      বাঙালি/মুসলিম/হিন্দু: এই শব্দগুলো নির্দিষ্ট জাতি বা ধর্মীয় গোষ্ঠী বোঝায়


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ‘বউ কথা কও, বউ কথা কও, কও কথা অভিমানী, সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে, যাবে কত যামিনী’- এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? ১৪তম বিসিএস

    (ক) শামসুর রাহমান (খ) জীবনানন্দ দাস
    (গ) বেনজির আহমেদ (ঘ) কাজী নজরুল ইসলাম
    close

    উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

    • touch_app আরো ...

      'বউ কথা কও, বউ কথা কও, কও কথা অভিমানী, সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে, যাবে কত যামিনী'- এই বিখ্যাত কবিতাংশটুকুর কবি হলেন বাংলাদেশের জাতীয় কবি, কাজী নজরুল ইসলাম। এটি তার 'নজরুল গীতিকা' গ্রন্থের একটি অংশ, যা এক প্রকার গানের কথা, যা নজরুলগীতি হিসেবে পরিচিত


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: বাংলাসাহিত্যে ভোরের পাখি কাকে বলে? ১৪তম বিসিএস

    (ক) জীবনানন্দ দাশ (খ) কাজী নজরুল ইসলাম
    (গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (ঘ) বিহারিলাল চক্রবতি
    close

    উত্তর: বিহারিলাল চক্রবতি

    • touch_app আরো ...

      বাংলা সাহিত্যে বিহারীলাল চক্রবর্তীকে 'ভোরের পাখি' বলা হয়, কারণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে বাংলা গীতি কাব্য ধারার এই উপাধি দিয়েছিলেন। বিহারীলাল চক্রবর্তী ছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীতি-কবি, যিনি আধুনিক গীতিকবিতার স্রষ্টা হিসেবে পরিচিত এবং তাঁর কাব্য ছিল ভোরের প্রথম পাখির ডাকের মতো যা নতুন দিনের আগমনী বার্তা বহন করেছিল।
      উপাধি প্রদানকারী: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      কারণ: তাঁর গীতিকাব্য নতুন যুগের সূচনা করেছিল।
      সাহিত্যিক পরিচয়: তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীতি-কবি এবং আধুনিক গীতিকবিতার স্রষ্টা


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: বাংলাসাহিত্যে প্রথম মুসলিম নাট্যকার রচিত নাট্যগ্রন্হ কোনটি? ১৪তম বিসিএস

    (ক) মোহিনী প্রেমপাস (খ) জগৎ মোহিনী
    (গ) আয়না (ঘ) বসন্ত কুমারি
    close

    উত্তর: বসন্ত কুমারি

    • touch_app আরো ...

      বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম নাট্যকার মীর মশাররফ হোসেন এবং তাঁর রচিত প্রথম নাট্যগ্রন্থ হলো 'বসন্ত কুমারী' (১৮৭৩), যা সামাজিক বাস্তবতার চিত্র তুলে ধরে এবং মুসলিম সাহিত্যিকদের মধ্যে নাট্য রচনার পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচিত হয়


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন বানানটি শুদ্ধ? ১৪তম বিসিএস

    (ক) বিভিসিকা (খ) বীভিশিকা
    (গ) বিভীষিকা (ঘ) বিভীষিকা
    close

    উত্তর: বিভীষিকা

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন খ্যাতিমান লেখক ‘বীরবল’ ছদ্মনামে লিখতেন? ১৪তম বিসিএস

    (ক) প্রেমেন্দ্র মিত্র (খ) প্রমথ চৌধুরী
    (গ) প্রথম নাথ বিশী (ঘ) প্রথম নাথ বসু
    close

    উত্তর: প্রমথ চৌধুরী

    • touch_app আরো ...

      খ্যাতিমান বাঙালি লেখক প্রমথ চৌধুরী 'বীরবল' ছদ্মনামে লিখতেন। তিনি ছিলেন একজন প্রাবন্ধিক, কবি ও ছোটগল্পকার যিনি 'সবুজপত্র' পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন এবং বাংলা সাহিত্যে চলিত ভাষারীতি প্রবর্তনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
      প্রমথ চৌধুরী (Pramatha Chaudhuri): তিনি বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একজন প্রভাবশালী সাহিত্যিক ছিলেন।
      'বীরবল' ছদ্মনাম: তিনি তাঁর সাহিত্যকর্মের জন্য এই ছদ্মনামটি ব্যবহার করতেন।
      'সবুজপত্র' পত্রিকা: তিনি এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন, যা বাংলা সাহিত্যে একটি নতুন গদ্যধারা সূচনা করে।
      অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাজ: তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালীয় সনেটের প্রবর্তক এবং কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনাও করেছেন


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: বাংলা ভাষার আদি স্তরের স্হিতিকাল কোনটি? ১৪তম বিসিএস

    (ক) একাদশ থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী (খ) দ্বাদশ থেকে ষোড়শ শতাব্দী
    (গ) ত্রয়োদশ থেকে সপ্তদশ শতাব্দী (ঘ) দশম থেকে চতুর্দশ শতাব্দী
    close

    উত্তর: দশম থেকে চতুর্দশ শতাব্দী

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: যৌগিক বাক্যের অন্যতম গুণ কি? ১৪তম বিসিএস

    (ক) একটি সংযুক্ত ও একটি বিযুক্ত বাক্যের সাহায্যে বাক্য গঠন (খ) দুটি মিশ্র বাক্যের সাহায্যে বাক্য গঠন
    (গ) দুটি সরল বাক্যের সাহায্যে বাক্য গঠন (ঘ) একটি জটিল ও একটি সরল বাক্যের সাহায্যে বাক্য গঠন
    close

    উত্তর: দুটি সরল বাক্যের সাহায্যে বাক্য গঠন

    • touch_app আরো ...

      যৌগিক বাক্যের অন্যতম গুণ হলো দুটি বা ততোধিক স্বাধীন বা নিরপেক্ষ বাক্য একটি সংযোজক অব্যয় (যেমন এবং, কিন্তু, অথবা) অথবা সেমিকোলন দ্বারা যুক্ত থাকে। এই ধরনের বাক্যে প্রতিটি স্বাধীন অংশ নিজেই একটি সম্পূর্ণ বাক্য হিসেবে অর্থ প্রকাশ করতে পারে এবং এদের একটির ওপর অন্যটি নির্ভরশীল নয়।
      যৌগিক বাক্যের মূল গুণাবলি:
      দুটি বা ততোধিক স্বাধীন বা নিরপেক্ষ বাক্য: যৌগিক বাক্যে কমপক্ষে দুটি স্বাধীন বাক্য বা পদ থাকে, যা একে অপরের থেকে স্বাধীন।
      সংযোজক অব্যয়: এই স্বাধীন বাক্যগুলো প্রায়শই "এবং", "কিন্তু", "অথবা", "তাই", "তথাপি" ইত্যাদি সংযোজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত হয়।
      সেমিকোলন: সংযোজক অব্যয় ছাড়াও একটি সেমিকোলন (;) ব্যবহার করে দুটি স্বাধীন বাক্যকে জোড়া লাগানো যেতে পারে।
      উদাহরণ: "তিনি আমাকে পাঁচটি টাকা দিলেন এবং বাড়ি যেতে বললেন।" (এখানে 'তিনি আমাকে পাঁচটি টাকা দিলেন' এবং 'বাড়ি যেতে বললেন' দুটিই স্বাধীন বাক্য)।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ‘রাবণের চিতা’ বাগধারা টির অর্থ কী? ১৪তম বিসিএস

    (ক) অরাজক দেশ (খ) সামান্য কিছু নিয়ে ঝগড়া
    (গ) চির অশান্তি (ঘ) অনিষ্ট ইষ্ট লাভ
    close

    উত্তর: চির অশান্তি

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোনটি ইব্রাহিম খাঁর গ্রন্থ নয়? ১৪তম বিসিএস

    (ক) আনোয়ার পাশা (খ) কুচবরণ কণ্যা
    (গ) সোনার শিকল (ঘ) ইস্তাম্বুল যাত্রীর পত্র
    close

    উত্তর: কুচবরণ কণ্যা

    • touch_app আরো ...

      'কুঁচবরণ কন্যা' ইব্রাহিম খাঁর গ্রন্থ নয়, এটি বন্দে আলী মিয়ার লেখা একটি শিশুতোষ গ্রন্থ। ইব্রাহিম খাঁর উল্লেখযোগ্য কিছু গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে 'কামাল পাশা', 'আনোয়ার পাশা', 'কাফেলা', 'বো বেগম', 'আল বোখরা', 'বাতায়ন', 'ইস্তাম্বুল যাত্রীর পত্র' এবং 'ইসলামের মর্মকথা'।
      কুঁচবরণ কন্যা: বন্দে আলী মিয়া
      ইব্রাহিম খাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ:
      কামাল পাশা
      আনোয়ার পাশা
      কাফেলা
      বো বেগম
      আল বোখরা
      বাতায়ন
      ইস্তাম্বুল যাত্রীর পত্র
      ইসলামের মর্মকথা


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন প্রবচনটি ‘হতভাগ্য’ অর্থে ব্যবহৃত? ১৪তম বিসিএস

    (ক) ভূশন্ডির কাক (খ) উড়নচন্ডী
    (গ) আট কপালে (ঘ) ছা-পোষা
    close

    উত্তর: আট কপালে

    • touch_app আরো ...

      "আট কপালে" প্রবচনটি "হতভাগ্য" অর্থে ব্যবহৃত হয়। এই প্রবচনটি দ্বারা এমন একজন ব্যক্তিকে বোঝানো হয় যার দুর্ভাগ্য বা কপালে মন্দ ভাগ্য আছে।
      আট কপালে: হতভাগ্য বা দুর্ভাগ্যবান।
      অন্যান্য বিকল্প:
      উড়নচণ্ডী: অমিতব্যয়ী বা অপব্যয়ী।
      ছা-পোষা: অত্যন্ত গরিব।
      ভূশন্ডির কাক: দীর্ঘজীবী


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কার সম্পাদনায় ‘সংবাদ প্রভাকর’ প্রথম প্রকাশিত হয়? ১৪তম বিসিএস

    (ক) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (খ) দীনবন্ধু মিত্র
    (গ) প্রমথ নাথ চৌধুরী (ঘ) প্যারীচাঁদ মিত্র
    close

    উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত

    • touch_app আরো ...

      ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত-এর সম্পাদনায় প্রথম 'সংবাদ প্রভাকর' প্রকাশিত হয়েছিল। ১৮৩১ সালে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা হিসেবে এটি যাত্রা শুরু করে এবং ১৮৩৯ সালে একটি দৈনিক সংবাদপত্রে রূপান্তরিত হয়।
      সম্পাদক: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
      প্রকাশকাল: প্রথম প্রকাশিত হয় ২৮ জানুয়ারি, ১৮৩১ তারিখে।
      পত্রিকার ধরন: শুরুতে সাপ্তাহিক ছিল, পরে ১৮৩৯ সালে দৈনিক হয়।
      সহযোগী: পত্রিকাটির প্রকাশে পাথুরিয়াঘাটার যোগেন্দ্রমোহন ঠাকুরের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা ছিল।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ‘ঠক চাচা’ চরিত্রটি কোন উপন্যাসে পাওয়া যায়? ১৫তম বিসিএস

    (ক) আলালের ঘরের দুলাল (খ) জোহরা
    (গ) মৃত্যুক্ষুধা (ঘ) হাজার বছর ধরে
    close

    উত্তর: আলালের ঘরের দুলাল

    • touch_app আরো ...

      ঠকচাচা চরিত্রটি প্যারীচাঁদ মিত্রের বিখ্যাত উপন্যাস আলালের ঘরের দুলাল-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। এই উপন্যাসটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস হিসেবে পরিচিত এবং এটি ১৮৫৮ সালে প্রকাশিত হয়


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।