পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .

দয়াকরে অপেক্ষা করুন।

"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।

সহায়িকা


বাংলা ভাষা পদ প্রকরণ ক্রিয়াপদ কাল, পুরুষ এবং কালের বিশিষ্ট প্রয়োগ সমাপিকা, অসমাপিকা ও যৌগিক ক্রিয়ার প্রয়োগ বাংলা অনুজ্ঞা ক্রিয়া বিভক্তি :সাধু ও চলিত কারক ও বিভক্তি এবং সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদসন্ধি বাক্য প্রকরণ শব্দের যোগ্যতার বিকাশ ও বাগধারা বাচ্য ও বাচ্য পরিবর্তন উক্তি পরিবর্তন
  • প্রশ্ন: গোঁফ-খেজুরে' -এ বাগ্‌ধারাটির অর্থ কী? ১৩তম বিসিএস

    (ক) আরামপ্রিয় (খ) পরমুখাপেক্ষী
    (গ) নিতান্ত অলস (ঘ) উদাসীন
    close

    উত্তর: নিতান্ত অলস

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন দুটি অঘোষ ধ্বনি? ১৩তম বিসিএস

    (ক) ব, ভ (খ) চ, ছ
    (গ) ড, ঢ (ঘ) দ, ধ
    close

    উত্তর: চ, ছ

    • touch_app আরো ...

      ক এবং খ দুটি অঘোষ ধ্বনি, কারণ এগুলো উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় না। এছাড়াও, 'চ', 'ছ', 'ট', 'ঠ', 'ত', 'থ', 'প', 'ফ' এই ধ্বনিগুলোও অঘোষ ধ্বনি।
      ক ও খ: এটি একটি উদাহরণ, যা থেকে বোঝা যায় অঘোষ ধ্বনি কী।
      স্বরতন্ত্রী: অঘোষ ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী কম্পিত হয় না এবং গাম্ভীর্যহীন ও মৃদু শোনায়।
      অন্যান্য অঘোষ ধ্বনি: 'চ', 'ছ', 'ট', 'ঠ', 'ত', 'থ', 'প', 'ফ' ইত্যাদিও অঘোষ ধ্বনির মধ্যে পড়ে।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন বাক্যে 'ঢাক্‌ ঢাক্‌ গুডু গুডু' প্রবাদটির বিশেষ অর্থ প্রকাশ পেয়েছে? ১৩তম বিসিএস

    (ক) ঢাক্ ঢাক্ গুড় গুড় করে কী লাভ,আসল কথাটি বল (খ) ঢাক্ ঢাক্ গুড় গুড় করে কী লাভ,নিজের পায়ে দাঁড়াও
    (গ) ঢাক্ ঢাক্ গুড় গুড় করে কী লাভ,কী খাবে বল (ঘ) ঢাক্ ঢাক্ গুড় গুড় করে কী লাভ,কাজে লেগে যাও
    close

    উত্তর: ঢাক্ ঢাক্ গুড় গুড় করে কী লাভ,আসল কথাটি বল

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়ের 'কৃষ্ণকান্তের উইল' উপন্যাসের প্রধান দুটি চরিত্রে নাম- ১৩তম বিসিএস

    (ক) সুরেশ ও অচলা (খ) নগেন্দ্রনাথ ও কুন্দনন্দিনী
    (গ) মধুসূদন ও কুমুদিনী (ঘ) গোবিন্দলাল ও রোহিনী
    close

    উত্তর: গোবিন্দলাল ও রোহিনী

    • touch_app আরো ...

      বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের 'কৃষ্ণকান্তের উইল' উপন্যাসের প্রধান দুটি চরিত্র হলো গোবিন্দলাল এবং রোহিনী। উপন্যাসে গোবিন্দলাল, রোহিনী এবং ভ্রমরের মধ্যেকার একটি ত্রিভুজ প্রেমের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে।
      গোবিন্দলাল: উপন্যাসের প্রধান পুরুষ চরিত্র, যিনি ভ্রমরের স্বামী এবং রোহিনীর প্রতি আকৃষ্ট হন।
      রোহিনী: উপন্যাসের প্রধান নারী চরিত্রগুলোর মধ্যে একজন, যিনি তার রূপ, বুদ্ধি এবং চঞ্চলতার জন্য পরিচিত


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: যা পূর্বে ছিল এখন নেই' -এক কথায় কী হবে? ১৩তম বিসিএস

    (ক) অপূর্ব (খ) ভূতপূর্ব
    (গ) অদৃষ্টপূর্ব (ঘ) অভূতপূর্ব
    close

    উত্তর: ভূতপূর্ব

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন বাক্যে সমুচ্চয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয়েছে? ১৩তম বিসিএস

    (ক) লেখাপড়া কর,নতুবা ফেল করবে (খ) ধন অপেক্ষা মান বড়
    (গ) তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না (ঘ) ঢং ঢং ঘন্টা বাজে
    close

    উত্তর: লেখাপড়া কর,নতুবা ফেল করবে

    • touch_app আরো ...

      যে অব্যয় পদ একটি বাক্যের সঙ্গে অন্য একটি বাক্যের অথবা বাক্যস্থিত একটি পদের সঙ্গে অন্য একটি পদের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায় তাকে সমুচ্চয়ী অব্যয় বলে। এখানে "নতুবা" শব্দটি দুটি বাক্যকে (লেখাপড়া কর + ফেল করবে) বিয়োজনমূলকভাবে সংযুক্ত করেছে।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য কোন কাব্যের উপজীব্য? ১৩তম বিসিএস

    (ক) জিঞ্জীর-কাজী নজুরুল ইসলাম (খ) সাত সাগরের মাঝি-ফররুক আহমদ
    (গ) নূরনামা-আবদুল হাকিম (ঘ) দিলরুবা-আবদুল কাদির
    close

    উত্তর: সাত সাগরের মাঝি-ফররুক আহমদ

    • touch_app আরো ...

      ফররুখ আহমদ-এর লেখা 'সাত সাগরের মাঝি' কাব্যগ্রন্থটি ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের উপজীব্য। এই কাব্যটি ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত হয় এবং এতে ইসলামি সংস্কৃতি, পুরাণ ও ইতিহাসকে তুলে ধরা হয়েছে।
      কাব্যের নাম: সাত সাগরের মাঝি
      কবি: ফররুখ আহমদ
      বিষয়বস্তু: ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য, আরবীয় ও পারস্য উপন্যাসের প্রভাব


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ‘অনল-প্রবাহ’ রচনা করেন- ১৩তম বিসিএস

    (ক) আবু সাইয়ীদ (খ) এয়াকুব আলী চৌধুরী
    (গ) মুনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী (ঘ) সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজি
    close

    উত্তর: সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজি

    • touch_app আরো ...

      'অনল প্রবাহ' রচনা করেন সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী। তিনি ছিলেন একজন বাঙালি লেখক ও কবি এবং বাঙালি মুসলিম পুনর্জাগরণের প্রবক্তাদের একজন।
      লেখক: সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
      বিষয়বস্তু: মুসলিমদের দুরবস্থা ও অধঃপতনের বর্ণনার মাধ্যমে ইংরেজদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও স্বাধীনতার তীব্র আকাঙ্খা এই কাব্যগ্রন্থে ফুটে উঠেছে।
      গুরুত্ব: তাঁর এই কাব্যগ্রন্থটি ব্রিটিশ সরকার বাজেয়াপ্ত করে এবং এর জন্য তাকে কারাদণ্ডও দেওয়া হয়


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোন বাক্যে অসমাপিকা ক্রিয়া ব্যবহৃত হয়েছে? ১৩তম বিসিএস

    (ক) আমি ভাত খেয়ে স্কুলে যাব (খ) তাড়াতাড়ি ভাত খেয়ে ওঠ
    (গ) আমি দুপুরে ভাত খাই (ঘ) আমি ভাত খাচ্ছি
    close

    উত্তর: আমি ভাত খেয়ে স্কুলে যাব

    • touch_app আরো ...

      অসমাপিকা ক্রিয়া হলো সেই ক্রিয়াপদ যা বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণ করতে পারে না এবং বক্তার মনোভাব অসম্পূর্ণ থাকে, আরও কিছু বলার প্রয়োজন হয়।
      "আমি ভাত খেয়ে" এই অংশটি বলার পর বাক্যটি অসম্পূর্ণ মনে হয়। "খেয়ে" অসমাপিকা ক্রিয়া, কারণ এর পরে মূল সমাপিকা ক্রিয়া "যাব" ব্যবহার করে বাক্যটি সম্পূর্ণ করা হয়েছে।
      যে বাক্যে একটি অসমাপিকা ক্রিয়া এবং একটি সমাপিকা ক্রিয়া থাকে, তাতে অসমাপিকা ক্রিয়া ব্যবহৃত হয়েছে বলা হয়।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: মৌলিক শব্দ কোনটি? ১৪তম বিসিএস

    (ক) গৌরব (খ) শীতল
    (গ) নেয়ে (ঘ) গোলাপ
    close

    উত্তর: গোলাপ

    • touch_app আরো ...

      সঠিক উত্তর হল গোলাপ। যে শব্দকে ভাঙলে আর কোনো অর্থপূর্ণ শব্দ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলা হয়। 'গোলাপ' একটি মৌলিক শব্দ, কারণ এটিকে আর বিশ্লেষণ করা যায় না।
      গোলাপ: এটি একটি মৌলিক শব্দ।
      শীতল: এটি একটি বিশেষণ পদ, যার মূল শব্দ 'শীতলতা' বা 'শীত' হতে পারে। এটি মৌলিক শব্দ নয়।
      নেয়ে: এটি একটি ক্রিয়াপদ, যার মূল শব্দ 'নেওয়া'। এটি মৌলিক শব্দ নয়।
      গৌরব: এটি একটি বিশেষ্য পদ, যার মূল শব্দ 'গৌরবান্বিত' বা 'গৌরব' হতে পারে। এটিও মৌলিক শব্দ নয়।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: যার কোন মূল্য নেই,তাকে বাগধারা দিয়ে প্রকাশ করলে কোনটা হয়? ১৪তম বিসিএস

    (ক) ডাকাবুকা (খ) তামার বিষ
    (গ) তুলসী বনের বাঘ (ঘ) ঢাকের বাঁয়া
    close

    উত্তর: ঢাকের বাঁয়া

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: ‘আমীর হামজা’ কাব্য রচনা করেন কে? ১৪তম বিসিএস

    (ক) আলাওল (খ) সৈয়দ হামজা
    (গ) ফকির গরীবুল্লাহ (ঘ) রেজাউদ্দৌলা
    close

    উত্তর: ফকির গরীবুল্লাহ

    • touch_app আরো ...

      'আমীর হামজা' কাব্যটি প্রথম রচনা করেন চট্টগ্রামের কবি আবদুন নবী (১৬৮৪ সালে)। পরবর্তীতে ফকির গরিবুল্লাহ ও সৈয়দ হামজা একই বিষয়ে কাব্য রচনা করেন।
      প্রথম রচনা: ১৬৮৪ সালে চট্টগ্রামের কবি আবদুন নবী ফারসি দস্তান-ই-আমীর হামজার অনুকরণে এই কাব্যটি প্রথম রচনা করেন।
      পরবর্তী রচনা: এরপর ফকির গরিবুল্লাহ এবং সৈয়দ হামজা যৌথভাবে একই বিষয়ের উপর কাব্য রচনা করেন, যা মোট ৭০টি পর্বে সমাপ্ত হয়।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: বাংলা লিপির উৎস কী? ১৪তম বিসিএস

    (ক) চীনা লিপি (খ) আরবি লিপি
    (গ) সংস্কৃত লিপি (ঘ) ব্রাহ্মী লিপি
    close

    উত্তর: ব্রাহ্মী লিপি

    • touch_app আরো ...

      বাংলা লিপির উৎস হলো ব্রাহ্মী লিপি, যা খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয়-প্রথম শতকে উত্তর ভারতীয় কুষাণ লিপি থেকে উদ্ভূত হয়েছিল এবং সময়ের সাথে সাথে বিবর্তিত হয়ে বর্তমান রূপ ধারণ করেছে। এই বিবর্তনের পথে গুপ্ত লিপি এবং সিদ্ধমাতৃকা লিপি থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব হয়েছে।
      প্রাচীনতম উৎস: বাংলা লিপির মূল উৎস প্রাচীন ভারতীয় লিপি 'ব্রাহ্মী লিপি'।
      বিবর্তনের ধারা: ব্রাহ্মী লিপি থেকে কুষাণ লিপি, তারপর গুপ্ত লিপি এবং এর পরবর্তীতে সিদ্ধমাতৃকা লিপির জন্ম হয়।
      ক্রমবিকাশ: সিদ্ধমাতৃকা লিপির ক্রমবিবর্তনের চূড়ান্ত পরিণতি হিসেবে বাংলা লিপি বর্তমান রূপ লাভ করে।
      প্রাচীন রূপ: পূর্বী লিপি (ব্রাহ্মী লিপির একটি শাখা) থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব হয়েছে বলে মনে করা হয়।


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: কোনটি বিশেষণ বাক্যের শব্দ? ১৪তম বিসিএস

    (ক) জীবিকা (খ) জীবনী
    (গ) জীবাণু (ঘ) জীবন
    close

    উত্তর: জীবনী

    • touch_app আরো ...

      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।

  • প্রশ্ন: বর্ণ হচ্ছে --- ১৪তম বিসিএস

    (ক) ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক (খ) ধ্বনির শ্রুতিগ্রাহ্য রূপ
    (গ) শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশ (ঘ) একসঙ্গে উচ্চারিত ধ্বনিগুচ্ছ
    close

    উত্তর: ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক

    • touch_app আরো ...

      বর্ণ হচ্ছে ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক, অর্থাৎ মনের ভাব বা কথাকে লিখে প্রকাশ করার জন্য আমরা যে সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করি, যেমন 'ক', 'খ', 'অ', 'আ' ইত্যাদি—এগুলোই বর্ণ। এগুলো ধ্বনিকে লিখিত রূপ দেয়, শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশ নয় এবং এগুলো নিজে নিজে উচ্চারিত হয় না, বরং ধ্বনির লিখিত প্রতীক


      প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।