পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: বাংলা ভাষার সমাসের রীতি কোন ভাষা থেকে এসেছে? ২০১৯
(ক) ইংরেজি | (খ) সংস্কৃত |
(গ) আরবি | (ঘ) ফারসি |
উত্তর: সংস্কৃত
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: ক্রিয়ার কাল ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়? ২০১৯
(ক) বাক্যতত্ত্ব | (খ) ধ্বনিতত্ত্ব |
(গ) রূপতত্ত্ব | (ঘ) ভাষাতত্ত্ব |
উত্তর: রূপতত্ত্ব
শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব (Morphology)
(শব্দ সম্পর্কিত বিষয়াদি এখানে আলোচিত হয়।)
আলোচ্য বিষয়ঃ
১। সমাস (সমাস শব্দের মিলন। তাই এটি শব্দতত্ত্বে আলোচিত হয়।)
২। প্রকৃতি-প্রত্যয় (প্রকৃতি-প্রত্যয় শব্দ নিয়ে কাজ করে। মনে রাখা দরকার, প্রকৃতি মাত্রই প্রাতিপদিক বা ক্রিয়াপদ, অর্থাৎ স্বাধীন শব্দ।)
৩। উপসর্গ (উপসর্গ নিজে শব্দ না হলেও শব্দ ছাড়া এর কোনো প্রয়োজন নেই। উপরন্তু উপসর্গ নতুন শব্দ তৈরির একটি উল্লেখযোগ্য হাতিয়ারও বটে।)
৪। বচন
৫। পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ
৬। দ্বিরুক্ত শব্দ
৭। সংখ্যাবাচক শব্দ
৮। পদাশ্রিত নির্দেশক
৯। ধাতু
১০। শব্দের শ্রেণীবিভাগ
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: কোন ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের আধিক্য থাকে? ২০১৯
(ক) মহাপ্রাণ ধ্বনি | (খ) ঘোষ ধ্বনি |
(গ) অল্পপ্রাণ ধ্বনি | (ঘ) অঘোষ ধ্বনি |
উত্তর: মহাপ্রাণ ধ্বনি
অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনি : যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় নিঃশ্বাস জোরে সংযোজিত হয় বা ফুসফুস থেকে বের হওয়া বাতাসের জোর বেশি থাকে, তাকে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে। আর যে ধ্বনিগুলোতে বাতাসের জোর কম থাকে, নিঃশ্বাস জোরে সংযোজিত হয় না, তাদেরকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলে। ক, গ, চ, জ- এগুলো অল্পপ্রাণ ধ্বনি। আর খ, ঘ, ছ, ঝ- এগুলো মহাপ্রাণ ধ্বনি।
ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি : যে সকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয়, অর্থাৎ গলার মাঝখানের উঁচু অংশে হাত দিলে কম্পন অনুভূত হয়, তাদেরকে ঘোষ ধ্বনি বলে। আর যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় না, তাদেরকে অঘোষ ধ্বনি বলে। যেমন, ক, খ, চ, ছ- এগুলো অঘোষ ধ্বনি। আর গ, ঘ, জ, ঝ- এগুলো ঘোষ ধ্বনি
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: অন্তঃস্থ বর্ণ কোন দুটো? ২০১৯
(ক) শ এবং হ | (খ) য এবং র |
(গ) খ এবং স | (ঘ) ন এবং ম |
উত্তর: য এবং র
স্পর্শ ও উষ্ফ্ম ধ্বনির অন্তরে অর্থাৎ মাঝে আছে বলে য, র, ল, ব এ ধ্বনিগুলোকে অন্তঃস্থ ধ্বনি বলে। আর এই বর্ণগুলোকে বলা হয় অন্তঃস্থ বর্ণ।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: ক্লেশ > কিলেশ, প্রীতি˃ পিরীতি, গ্লাস> গেলাস এগুলো কিসের উদাহরণ? ২০১৯
(ক) মধ্য স্বরাগম | (খ) অপিনিহিত |
(গ) অন্ত স্বরাগম | (ঘ) আদি স্বরাগম |
উত্তর: মধ্য স্বরাগম
মধ্য স্বরাগম, বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি : শব্দের মাঝখানে স্বরধ্বনি আসলে তাকে বলে মধ্য স্বরাগম। যেমন, ‘রত্ন’ (র+অ+ত+ন+অ) শব্দের ‘ত’ ও ‘ন’-র মাঝখানে একটি অ যুক্ত হয়ে হয়েছে ‘রতন’। এটি মধ্য স্বরাগম। এরকম- ধর্ম˃ ধরম, স্বপ্ন˃ স্বপন, হর্ষ˃ হরষ, প্রীতি˃ পিরীতি, ক্লিপ˃ কিলিপ, ফিল্ম˃ ফিলিম, মুক্তা˃ মুকুতা, তুর্ক˃ তুরুক, ভ্রু˃ ভুরু, গ্রাম˃ গেরাম, প্রেক˃ পেরেক, স্রেফ˃ সেরেফ, শ্লোক˃ শোলোক, মুরগ˃ মুরোগ˃ মোরোগ
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: কোন জাতীয় শব্দে ণ থাকলে তা অবিকৃত রাখতে হয়? ২০১৯
(ক) তৎসম শব্দে | (খ) দেশি শব্দে |
(গ) বিদেশি শব্দে | (ঘ) অর্ধতৎসম শব্দে |
উত্তর: তৎসম শব্দে
বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধণ্য-ণ ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। সেজন্য বাংলা (দেশি), তদ্ভব, বিদেশি, বানানে মূর্ধণ্য বর্ণ (ণ) লেখার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু বাংলায় বহু তৎসম বা সংস্কৃত শব্দে মূর্ধণ্য-ণ এবং দন্ত্য-ন এর ব্যবহার আছে। তা বাংলায় অবিকৃতভাবে রক্ষিত হয়। তৎসম শব্দের বানানে ণ এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মই ণত্ব বিধান।
ণ ব্যবহারের নিয়ম
ঋ, র(্র), ষ(ক্ষ) বর্ণের পরে দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন: ঋণ, বর্ণ, বিষ্ণু, বরণ, ঘৃণা।
যদি ঋ, র(্র), ষ(ক্ষ) বর্ণের পরে স্বরবর্ণ, ক-বর্গ, প-বর্গ, ষ, ব, হ,য় অথবা অনুস্বার (ং) থাকে, তার পরবর্তী দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়ে যায়। যেমন: কৃপণ, নির্বাণ, গ্রহণ।
ট-বর্গের পূর্বের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন: বণ্টন, লুণ্ঠন, খণ্ড।
প্র, পরা, পরি, নির্- উপসর্গের এবং 'অন্তর' শব্দের পরে নদ্, নম্, নশ্, নহ্, নী, নুদ্, অন্, হন্- কয়েকটি ধাতুর দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ নয়। যেমন: প্রণাম, পরিণাম, প্রণাশ, পরিণতি, নির্ণয় ইত্যাদি।
প্র, পরা প্রভৃতির পর 'নি' উপসর্গের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন: প্রণিপাত, প্রণিধান ইত্যাদি।
কতগুলো শব্দে স্বভাবতই মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন:
চাণক্য মাণিক্য গণ বাণিজ্য লবণ মণ
বেণু বীণা কঙ্কণ কণিকা।
কল্যাণ শোণিত মণি স্থাণু গুণ পুণ্য বেণী
ফণী অণু বিপণি গণিকা।
আপণ লাবণ্য বাণী নিপুণ ভণিতা পাণি
গৌণ কোণ ভাণ পণ শাণ।
চিক্কণ নিক্কণ তূণ কফণি (কনুই) বণিক গুণ
গণনা পিণাক পণ্য বাণ।
চাণক্য, মাণিক্য, কণা, গৌণ, নিপুণ, বাণিজ্য, লবণ, পণ্য, পুণ্য, বণিক, মণ, শোণিত, বিপণী, পণ, বীণা, বাণ, লাবণ্য, কণিকা, মণি, শাণ প্রভৃতি।
কোথায় কোথায় ণত্ব বিধান নিষেধ বা খাটে না
ত-বর্গযুক্ত দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন: বৃন্ত, বৃন্দ, গ্রন্থ।
বাংলা ক্রিয়াপদের অন্তঃস্থিত দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন: ধরেন , মারেন, করেন, যাবেন, খাবেন, হবেন, নিবেন, দিবেন।
বিদেশী শব্দের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন: কোরআন, জার্মান, জবান, নিশান, ফরমান, রিপন।
পূর্বপদে ঋ, র, ষ থাকলে পরপদে দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন: মৃগনাভি, দুর্নাম, ত্রিনেত্র, মৃন্ময়।
পদের শেষের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন: কর্মন্, ব্রাহ্মন্।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: শ স ও ষ এই তিনটি মধ্যে খাঁটি বাংলা শব্দে কোনটির ব্যবহার নেই? ২০১৯
(ক) স | (খ) ষ |
(গ) শ | (ঘ) সবগুলোর |
উত্তর: ষ
ষত্ব বিধান
যেসব তৎসম শব্দে ‘ষ’ রয়েছে তা বাংলায় অবিকৃত আছে। তৎসম শব্দের বানানে ষ এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মই ষত্ব বিধান।
ষ ব্যবহারের নিয়ম
ঋ-কারে পরে মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন: ঋষি, বৃষ, বৃষ্টি।
অ, আ, বাদে অন্য স্বরবর্ণ, ক এবং র বর্ণের পরের প্রত্যয়াদির দন্ত্য-স এর মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন: ভবিষ্যৎ, পরিষ্কার, মুমূর্ষ।
'অতি', 'অভি' এমন শব্দের শেষে ই-কার উপসর্গ এবং 'অনু' আর 'সু' উপসর্গের পরে কতগুলো ধাতুর দন্ত্য-স এর মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন: অতিষ্ঠ, অনুষ্ঠান, নিষেধ, অভিষেক, বিষণ্ন('ণ্ন' মূর্ধ-ণ পরে দন্ত্য-ন), সুষম।
নিঃ, দুঃ, বহিঃ, আবিঃ, চতুঃ, প্রাদুঃ এ শব্দগুলোর পর ক্, খ্, প্, ফ্ থাকলে বিসর্গ (ঃ) এর জায়গায় মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন: নিঃ + কাম > নিষ্কাম, দুঃ + কর > দুষ্কর, বহিঃ + কার > বহিষ্কার, নিঃ + পাপ > নিষ্পাপ।
কিছু শব্দ স্বভাবতই মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন: আষাঢ়, নিষ্কর, পাষাণ, ষোড়শ ইত্যাদি।
কতগুলো শব্দ বিশেষ নিয়মে মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন: সুষুপ্তি, বিষম, বিষয়, দুর্বিষহ, যুধিষ্ঠির ইত্যাদি।
কোথায় কোথায় ষত্ব বিধান নিষেধ বা খাটে না
সাৎ প্রত্যয়ের দন্ত্য-স এর মূর্ধন্য-ষ হয় না। যেমন:
ভূমিসাৎ, ধূলিসাৎ, আকস্মাৎ।
খাঁটি বাংলা ও বিদেশী শব্দে মূর্ধন্য-ষ হয় না। যেমন:
টেক্স, পুলিশ, জিনিস, মিসর, গ্রিস, স্টেশন, মুসাবিদা।
অঃ বা আঃ থাকলে তার পরে ক্, খ্, প্, ফ্ সন্ধিযুক্ত হলে বিসর্গ (ঃ) এর জায়গায় দন্ত্য-স হয়। যেমন:
পুরঃ + কার = পুরস্কার, ভাঃ + কর = ভাস্কর, তিরঃ + কার = তিরস্কার, পরঃ+ পর= পরস্পর, স্বতঃ + ফূর্ত= স্বতঃস্ফূর্ত
অঃ বা আঃ থাকলে তার পরে ক্, খ্, প্, ফ্ ছাড়াও ত থাকলেও স হতে পারে[তথ্যসূত্র প্রয়োজন], যেমন:
মনঃ+ তাপ = মনস্তাপ, শিরঃ + ত্রাণ= শিরস্ত্রাণ তুমি একটা ভালোবাসা
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: নিচের কোনটি বিদেশী ও তদ্ভব শব্দ যোগে গঠিত? ২০১৯
(ক) হেডপণ্ডিত | (খ) পুলিশ সাহেব |
(গ) হেডমিস্ত্রী | (ঘ) হাফ আছড়াই |
উত্তর: হেডমিস্ত্রী
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: ‘পরি’ উপসর্গ যোগে গঠিত ‘পরিসীমা’ শব্দের অর্থ নিচের কোনটি সঠিক নয়? ২০১৯
(ক) চতুর্দিক | (খ) সম্যকরূপে |
(গ) গণ্ডিবদ্ধ | (ঘ) শেষ |
উত্তর: শেষ
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: আড় কোন শ্রেণীর উপসর্গ? ২০১৯
(ক) বিদেশি | (খ) তৎসম |
(গ) অর্ধ-তৎসম | (ঘ) খাঁটি বাংলা |
উত্তর: খাঁটি বাংলা
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
where_to_voteপ্রশ্ন: নিচের কোন দ্বিরুক্ত শব্দ দুটি বহুবচন সংকেত করে? ২০১৯
(ক) পাকা পাকা আম | (খ) উড়ু উড়ু মন |
(গ) ঝির ঝির বৃষ্টি | (ঘ) নরম নরম হাত |
উত্তর: পাকা পাকা আম
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে শুনলে কিভাবে?এ বাক্যে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোন প্রকার দ্বিরুক্তি? ২০১৯
(ক) ক্রিয়া বিশেষণ | (খ) সামান্য |
(গ) তীব্রতা | (ঘ) আধিক্য |
উত্তর: ক্রিয়া বিশেষণ
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: অনুকার অব্যয় যোগে গঠিত দ্বিরুক্তি কোনটি? ২০১৯
(ক) আমি জ্বর জ্বর বোধ করছি | (খ) এতো তর জোর করে কাজটা করা ঠিক হবে না |
(গ) ধামা ধামা ধান আছে | (ঘ) ঢং ঢং করে ঘণ্টা বেজে উঠল |
উত্তর: ঢং ঢং করে ঘণ্টা বেজে উঠল
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: নিচের কোনটি কৃৎ প্রত্যয় এর উদাহরণ? ২০১৯
(ক) পাগল+আ | (খ) জল+আ |
(গ) নাচ+অন | (ঘ) মাঝ+আরি |
উত্তর: নাচ+অন
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ‘মতিচুর’ কোন ধরনের রচনা? ২০১৯
(ক) উপন্যাস | (খ) প্রবন্ধ |
(গ) আত্মজীবনী | (ঘ) নাটক |
উত্তর: প্রবন্ধ
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।